আল্লাহর প্রতি আমাদের বিশাসাস এর পরিধি কত? আমাদের নবি হযরত মোহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ও সাল্লামের বিশসাসের কাছাকাছি আছে কি? নবিজির বিশসাস কেমন ছিল? সেই ধারনা টা আমদের খুব প্রয়োজন। আপনার আমার সবার আল্লাহ সুবহানাল্লাহু তায়ালা কে ভরসা করতে হবে কোনো প্রকার সন্দেহ ছাড়া। আর এই ভরসা শুধু বিপদের সময় নয়।সুখের সময় ও তা সমান ভাবে ।
কোরআনের ভাষায় কেমন করে উল্লেখ করা আছে? আর হাদিসের ভাষায় কেমন? এই নিয়ে অল্প ভিস্তর আলোচনা করা যাক, আমাদের নবি তার জীবনের সব থেকে কঠিন সময় কি ছিল? তার উত্তর হবে নিশ্চয়ই মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের দিন টা, অই রাত্রে নবিজি হিজরত না করলে কাফের রা নবিজি কে হত্যা করতো।
নবিজির এই হিজরতের দিন টা নিয়ে একটা বিশেস উধাহরন দেয়া যায়। যে আল্লহার প্রতি নবিজির বিশসাস এর মান কেমন ছিল। রাতের অন্ধকারে জখন নিজ গৃহ থেকে বের হয়ে হজরত আবুবক্কর রাঃ কে সাথে নিয়ে মদিনার উদ্দেশ্যে বের হয়ে পাহাড়ের গোহায় আশ্রয় নিলেন তখন দিনের আলো ফুটে উটে।আর তখন মক্কার কাফের সম্প্রদায় ও খুজে খুজে সেই গোহার একেবারে কাছাকাছি চলে আসে।
সেই গোহার অবস্তান ও এত টা নিরাপদ ছিল না। আবুবক্কর রাঃ থেকে পাওয়া বর্ণনা মতে কাফের রা একটা সময় সেই গুহার এত টা কাছাকাছি চলে এসেছিল যে তারা যদি মাতা টা একটু নিচু করে থাকাতো তা হলে ই আমাদের দেখতে পাইতো। আবুবক্কর রাঃ ভয় পেয়েছিলেন। তখন প্রিয় নবি হজরত মোহাম্মদ সাল্লালাহু আলাইহি ও সাল্লাম বলেছিলেন যে ভয় পেয়োনা আল্লাহ সুবহানাল্লাহু তায়ালা আমাদের সাথে আছেন।আর সেই আল্লারহর উপর ভরসা করা কে আল্লাহর এতই পছন্দ হয়েছে যে তিনি তা কোরআনে যে ভাবে তুলে ধরেছেন, যদি তোমরা তাহাকে সাহাজ্য না কর তবে মনে রেখ আল্লাহ তাহাকে সাহাজ্য করেছিলেন যখন কাফের রা তাহাকে খুজে বের করেছিল, যখন তিনি ছিলেন দুই জনের দিত্বিয় জন। যখন তারা গুহার মধ্যে ছিল।যখন সে তার সাথিকে বলেছিল চিন্তিত হয়োনা।আল্লাহ আমাদের সঙ্গে আছেন।অতঃপর আল্লাহ তার প্রতি স্বীয় প্রশান্তি নাজিল করলেন,এবং তার সাহায্যে এমন বাহিনি পাঠালেন যা তোমরা দেখনি।আর আল্লাহ তায়ালা কাফেরদের শক্তি ধুলিশ্বাত্য করলেন।আসলে আল্লাহর কথা ই চুড়ান্ত।তিনি অত্যান্ত পরাক্রমশিল ও দয়ালু।
এই রকম অনেক ঘটনা ই কোরআন ও হাদিসে বরননা করা হয়েছে।হজরত ইব্রাহিম আলাইহি ও সাল্লাম।আর হজরত ইউনুছ আলাইহি ও সাল্লামের ঘটনা আমাদের সকলের ই জানা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন