ডক্টর আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের একটা কথা ছিল, যে হাসের বাচ্ছা জন্মের পরে কোনো সুইমিংপুলে ভর্তি করা লাগে না তবুও জন্মের পর পর ই সাতার কাঠে,এই রকম প্রত্যেক টা জীব জন্তু জন্মের পরে ই তাদের নিজের কর্ম কি তা সহজে ই শিখে নেয়, হাস মুরগী গরু ছাগল এই সকল প্রাণী তাদের জন্মের পরে ই তাদের নিজ নিজ কাজ বুজে নেয়,আর তা কোনো একাডেমিক শিক্ষা ছাড়া ই করতে পারে, পারেনা শুধু মানুষ,
আবার মানুষ একডেমিক শিক্ষা নেয়ার পরে ও কি মানুষ হতে পারছি? আমার কাছে অনেক অদ্ভোদ লাগে ব্যাপার টা, সব প্রানি স্বয়ংক্রিয় নিজের কাজ বুজে নিলে ও মানুষ কেন পারে না?
মানুষের চরিত্র বড় ই বিচিত্র, কখন কি ভাবে আর কখন কি করে তা সে নিজে ও জানেনা, উপরে উপরে সবাই খুব ভাব নিলেও মনের দিকে কি চলছে তা আমরা দেখি না বলে হয়তো বুজতে পারি না, কিন্তু সবাই নিজেকে প্রশ্ন করলে সে যদি সঠিক উত্তর দিতে চায় তাহলে বলতে পারবে না আমি পরিপূর্ণ একজন মানুষ,
কিন্তু তার পরে ও আমাদের সবাই নিজেকে মানুষ পরিচয় দিয়ে বেড়াই, তা কি মিত্যা নয়? আর মিত্যা দিয়ে চলা জীবনের মাজে আমাদের কেমন করে সফলতা আশা করতে পারি?
তাই মিত্যা নয় সত্য কে সাথে নিয়ে চলার জন্য আমাদের সবার আগে সত্যিকারের মানুষ হতে হবে, এই সত্যি কারের মানুষ কে? কি ভাবে সত্যিকারের মানুষ হওয়া যায়? তার উত্তর খুজার চেষ্টা করি,
আপনি প্রথমে আপনার জানা দরকার সত্যিকারের মানুষ কে ছিলেন? তার জীবন পরিচালনা কেমন ছিল?
তা খুজতে গিয়ে আমি এখন পরজন্ত একজন মাত্র খুজে পেয়েছি, তার বিকল্প আর কেউ নেই, হবে ও না, তবে তার অনুস্মরণ করলে আমরা সত্যিকারের মানুষ হবার স্বাদ কিছু টা হলে ও পেতে পারি,
কে সে? কি ছিল তার জীবন ব্যাবস্তা? কি কি করেছেন তার সারাটা জীবন জুড়ে? এই সব গুলো প্রশ্নের উত্তর খুজলে আপনি উত্তর তো পাবেন ই সাথে আপনি আরেকটা প্রশ্ন খুজে পাবেন তা হইলো এই রকম যে কি কাজ টা তিনি করেন নি?
তবে আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া আমরা মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারবো না। তার জন্য দুনিয়ার শ্রেস্ট মানুষের অনুস্মরণ আল্লাহর অনুগ্রহ ই আমাদের কে মানুষের মতো মানুষ হতে সাহায্য করার এক মাত্র পথ।
আল্লাহ আমাদের কে বানিয়েছেন মানুষ হিসাবে।কিন্তু আমরা রাস্তা হারিয়েছি তার অনুগ্রহ কে নিতে না পেরে। কি ভাবে হয়েছে তার আলোচনা আগে করই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন