সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মে, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নিয়ম মেনে চলার উপকার

নিয়ম মেনে চলার উপকারিতা: নিয়ম মেনে চলা আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস, যা ব্যক্তি, সমাজ এবং রাষ্ট্র—সব পর্যায়েই শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সাহায্য করে। নিচে নিয়ম মেনে চলার কিছু উপকারিতা নিয়ে লিখার চেষ্টা মাত্র।    * শৃঙ্খলা বজায় থাকে : নিয়ম মেনে চললে ব্যক্তি জীবন এবং সমাজে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হয়, যা উন্নতির পথকে সহজ করে তোলে। *নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় : ট্রাফিক নিয়ম বা আইন-কানুন মেনে চললে দুর্ঘটনা কমে এবং ব্যক্তিগত ও সামাজিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায়। *সামাজিক শান্তি বজায় থাকে : সবাই যদি নিয়ম মেনে চলে, তাহলে ঝগড়া-বিবাদ, অপরাধপ্রবণতা ইত্যাদি কমে যায়, ফলে সমাজে শান্তি বিরাজ করে। *সাফল্য অর্জন সহজ হয় : একজন ছাত্র যদি নিয়মিত পড়াশোনা করে ও সময় মেনে চলে, তবে তার পক্ষে সফল হওয়া সহজ হয়। একই কথা পেশাগত জীবনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। *ভালো নাগরিক হওয়া যায় : নিয়ম মেনে চললে আমরা দায়িত্বশীল এবং সচেতন নাগরিক হিসেবে সমাজে অবদান রাখতে পারি। *মানসিক শান্তি পাওয়া যায় : নিয়মিত জীবনযাপন করলে মনে এক ধরনের স্থিরতা ও আত্মতৃপ্তি আসে, যা মানসিক শান্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। *অন্যের কাছে শ্রদ্ধার পাত্র হওয়া যায় : নিয়ম...

মানিয়ে নেওয়ার নামই শান্তি

জীবন নিয়ে অভিযোগ নয়, মানিয়ে নেওয়ার নামই শান্তি জীবন চলার পথে প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু অভাব, হতাশা আর বেদনা থাকে। কারো জীবনই সম্পূর্ণ নিখুঁত নয়। যত বেশি আমরা জীবনের উপর অভিযোগ করি, ততই অশান্তি, দুশ্চিন্তা আর কষ্ট আমাদের ঘিরে ধরে। কারণ অভিযোগের কোনো শেষ নেই। আজ একটার জন্য, তো কাল আরেকটার জন্য। এইভাবে অভিযোগের বোঝা নিয়ে জীবন চলা যায়। কিন্তু এ জীবন কে জীবন বলা যায় না। আসলে, সুখী হবার আসল মন্ত্র হচ্ছে মানিয়ে নেওয়া । জীবনে প্রয়োজনের ঠুক খেয়ে পরে, আর পরিস্থিতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে যারা এগিয়ে যেতে জানে, তারাই সত্যিকারের শান্তি খুঁজে পায়। কারণ শান্তি বাইরের জিনিস নয়, এটা নিজের ভেতরেই তৈরি করতে হয়। প্রত্যেক মুহূর্তে আমরা যদি যা নেই তার জন্য অভিযোগ না করে, যা আছে তার মধ্যে ভালো থাকার চেষ্টা করি, তাহলে ছোট ছোট সুখের মুহূর্তও অনেক বড় হয়ে ওঠে। জীবনের কঠিন সময়গুলোও তখন সহজ লাগে। জীবন কখনো আমাদের ইচ্ছেমতো চলবে না। প্রয়োজনের সময় মাথা ঠান্ডা রেখে, নিজের মনের সঙ্গে বোঝাপড়া করে পরিস্থিতি মানিয়ে নেওয়ার মধ্যেই লুকিয়ে আছে আসল সুখের দরজা। আর এই মানিয়ে নেওয়ার অভ্যাসই আমাদের করে তোলে দৃঢ়, ধৈর্যশীল আর শান্ত মান...

বাংলাদেশের সবার প্রত্যাশা

 দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশের প্রত্যাশা ও আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত লজ্জাজনক হলেও সত্য — আজ বিশ্ববাসী জানে যে সততার দিক দিয়ে আমরা এখনও স্বচ্ছতার শীর্ষে যেতে পারিনি। একাধিক আন্তর্জাতিক জরিপ ও প্রতিবেদন আমাদের দেশের দুর্নীতির চিত্রকে বারবার তুলে ধরেছে। এই বাস্তবতা শুধু আমাদের দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে না, বরং অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বৈশ্বিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক সমাজও চায়, বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত হোক। কারণ তারা আমাদের দেশকে একটি সম্ভাবনাময় বাজার ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ হিসেবে দেখছে। যদি আমরা দুর্নীতির শিকল ছিঁড়ে এগিয়ে যেতে পারি, তবে বৈদেশিক বিনিয়োগ যেমন বাড়বে, তেমনি উন্নয়নশীল দেশের তালিকা থেকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং পরবর্তী ধাপে উন্নত দেশের কাতারে উঠে যাওয়াও সময়ের ব্যাপার হবে। ক্ষমতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা দুর্নীতি রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা ব্যক্তিরাই দীর্ঘদিন ধরে শাসনের আড়ালে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করে আসছেন। সাধারণ মানুষের কল্যাণের কথা বলে যারা ক্ষমতায় আসে, তারা এক সময় ক্ষমতার স্বাদে বুঁদ হয়ে পড়ে। রাষ্ট্র পরিচালনার নামে গড়ে তো...

জীবনকে সহজ রাখতে জটিলতা এড়িয়ে চলুন।

জীবন যখন সহজ সরল পথে চলে, তখন সেই জীবনে থাকে শান্তি, সুখ আর মানসিক প্রশান্তি। কিন্তু কখনও কখনও আমরা নিজের অজান্তেই জীবনকে জটিল করে তুলি। ছোট ছোট বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করা, অন্যের মতামত নিয়ে বেশি ভাবা, কিংবা অপ্রয়োজনীয় চিন্তা-উদ্বেগে ডুবে যাওয়া — এই সবকিছুই আমাদের জীবনকে অপ্রয়োজনীয়ভাবে জটিল করে তোলে। জীবনকে সহজভাবে পরিচালনা করার জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো জটিলতা এড়িয়ে চলা । কারণ, একবার যদি জীবনে জটিলতা বাসা বাঁধে, তাহলে তা ধীরে ধীরে আমাদের সুখ, সময় আর মানসিক প্রশান্তি কেড়ে নেয়। কেন জটিলতা এড়িয়ে চলা দরকার? ★  শান্তি বজায় থাকে: জটিলতা যত কম, মানসিক শান্তি তত বেশি। সহজভাবে জীবনযাপন করলে মন হালকা থাকে। ★  সমস্যার সমাধান সহজ হয়: জটিল চিন্তায় জড়িয়ে গেলে যেকোনো সমস্যার সমাধান পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। সহজভাবে ভাবলে সমাধানও সহজে আসে। ★  সম্পর্ক ভালো থাকে: অপ্রয়োজনীয় ভুল বোঝাবুঝি ও জটিল ভাবনা সম্পর্কের মাঝে দূরত্ব তৈরি করে। তাই সম্পর্ক সহজ রাখতে জটিলতা দূরে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। ★  সময় ও শক্তির সঠিক ব্যবহার হয়: জটিলতা এড়িয়ে চললে নিজের সময় ও শক্তিকে ইতিবাচক কাজে লাগানো যায়।...

কার কাজ কে করে?

 বাংলাদেশের সরকারী আধা সরকারী ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান গুলোর জন্য, আউটসোর্সিং ও দৈনিক মজুরি ভিত্তিক শ্রমিকদের জন্য নীতিমালা প্রণয়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের একক ভূমিকা: কতটা শ্রমবান্ধব ও আইনসম্মত?   বাংলাদেশের শ্রমবাজার দিন দিন বহুমাত্রিক হচ্ছে। শুধু উৎপাদনশীল খাত নয়, বরং ডিজিটাল সেক্টর, আউটসোর্সিং, এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কাজ করা শ্রমিকদের সংখ্যাও আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এই শ্রমিকদের অধিকারের সুরক্ষা এবং কর্মপরিবেশ উন্নয়নের জন্য যথাযথ নীতিমালা প্রণয়ন করা সময়ের দাবি। তবে ২০১৮ সালে একবার ও ২০২৫ সালের সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে,সরকারী প্রতিষ্ঠান গুলোর জন্য,  আউটসোর্সিং ও দৈনিক মজুরি ভিত্তিক শ্রমিকদের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় এককভাবে নীতিমালা প্রণয়ন করছে, যা প্রশ্ন তুলছে — এটি কতটা শ্রমবান্ধব এবং আইনগতভাবে কতটা যৌক্তিক?    শ্রম সংক্রান্ত নীতিমালার ক্ষেত্রে প্রচলিত নিয়ম ও দায়িত্ব বিভাজন   বাংলাদেশের সংবিধান এবং বিদ্যমান শ্রম আইন অনুযায়ী, দেশের শ্রমবিষয়ক নীতিমালা প্রণয়নের মূল দায়িত্ব শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের। শ্রমিকদের মজুরি, কর্মঘণ্টা, কাজের পরিবেশ, ...

কার্য বিবরনির সার সংকেপ।

  ✊ বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদ: আদর্শ ও কার্য বিবরণী বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদ দেশের সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে আপামর আউটসোর্সিং দৈনিক মজুরি ভিত্তিক ও প্রকল্প খাতে কর্মরত সকল শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায় ও কর্মপরিবেশের উন্নয়নের লক্ষ্যে গঠিত একটি অরাজনৈতিক, অপ্রতিষ্ঠানিক এবং কল্যাণমুখী সংগঠন। আমাদের মূল আদর্শ হলো সকলের কল্যাণে কাজ করা । ব্যক্তিস্বার্থ নয় — বরং আউটসোর্সিং দৈনিক মজুরি ভিত্তিক ও প্রকল্প খাতে কর্মরত সকল সহকর্মীর ন্যায্য দাবী আদায় এবং পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এই সংগঠনের প্রধান লক্ষ্য। 🎯 আমাদের কার্য বিবরণী: দাবী বাস্তবায়নের পূর্ব পর্যন্ত রাজপথে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখা। যেকোনো সংগঠন বা ব্যক্তির সাথে আলোচনা, পরামর্শ গ্রহণ ও সাহায্য নেওয়া , যাতে আমাদের আন্দোলন আরও সুসংগঠিত এবং কার্যকরভাবে পরিচালিত হয়। শ্রমিকদের পেশাগত মর্যাদা, ন্যায্য বেতন কাঠামো এবং চাকরি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনের কাছে জোরালো দাবী পেশ করা। বিশেষ করে ঠিকাদার প্রথা বাতিল করে স্ব স্ব প্রতিস্টানের কর্মচারী হ...

সহনশীলতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ:

সহনশীলতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ: সমাজ গঠনের অপরিহার্য উপাদান সহনশীল আচরণ আর ভ্রাতৃত্ববোধ রক্ষা করে চলা নিঃসন্দেহে কঠিন, তবে তা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং মহৎকর্ম, তা বোঝা যায় যখন আমরা একত্রে কোনো বড় লক্ষ্য অর্জনের পথে হাঁটি। ব্যক্তি বা সমাজ — উভয়ের উন্নতির জন্য এই গুণদ্বয় অপরিহার্য। সহনশীলতা মানে শুধু অন্যের ভুলত্রুটি সহ্য করা নয়, বরং ভিন্ন মত, বিশ্বাস ও অবস্থানকে সম্মান করা। প্রতিটি মানুষের চিন্তা, দৃষ্টিভঙ্গি ও অনুভূতির ভিন্নতা থাকা স্বাভাবিক। এই ভিন্নতাকে সম্মান জানিয়ে একে অপরের পাশে দাঁড়ানোই প্রকৃত মানবিকতা। অন্যদিকে, ভ্রাতৃত্ববোধ সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরি করে। এটি মানুষকে এক সুতোয় গেঁথে রাখে, বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক সহানুভূতির বন্ধন গড়ে তোলে। যখন আমরা কোনো লক্ষ্য সামনে রেখে একত্রে কাজ করতে চাই, তখন এই ভ্রাতৃত্ববোধই আমাদের একতাবদ্ধ রাখে এবং যেকোনো সংকট মোকাবিলায় সাহস যোগায়। আজকের সমাজে মতপার্থক্য, দৃষ্টিভঙ্গির ভিন্নতা বা বিশ্বাসের বৈচিত্র্য থাকবেই। এসব পার্থক্যের মাঝেও সহনশীলতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ ধরে রাখা সত্যিই চ্যালেঞ্জের। তবে এই গুণ অর্জন করতে পারলে তা সমাজ ও ব্যক্তিজীবনে শান্তি,...

২৪-এর গণঅভ্যুত্থান ও ইতিহাসের দায়

  ২৪-এর গণঅভ্যুত্থান ও ইতিহাসের দায় আমাদের সকলের। ২০২৪ সালের ৩৬ টি দিন জুড়ে আন্দোলন সংগ্রাম পরবর্তী  ৫ আগস্ট  এদেশের ছাত্র, শ্রমিক, আর সাধারণ জনতা বুকের রক্ত ঢেলে যে গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়েছিল, তা কেবল একটি দিনের ঘটনা নয় — এটি ছিল শোষণ, দমন, বৈষম্যের বিরুদ্ধে যুগ যুগের জমে থাকা ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। রাষ্ট্রের বন্দিশৃঙ্খল ভেঙে, সাধারণ মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে এই দিনটি এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে/থাকবে। কিন্তু সময়ের স্রোতে, ইতিহাসের সেই গৌরবময় অধ্যায় অনেকবার বিকৃত করার চেষ্টা হয়েছে, আর হয়তো আগামীতেও হবে। কখনো রাজনৈতিক স্বার্থে, কখনো ক্ষমতার হিসেব-নিকেশে ইতিহাসকে কাটাছেঁড়া করা হয়। কিন্তু ইতিহাস তো কারো একার সম্পত্তি নয়। এটি জনগণের — যারা সেই সময় রাস্তায় নেমেছিল, জীবন দিয়েছিল, স্বপ্ন দেখেছিল একটি শোষণমুক্ত রাষ্ট্রের। আজকের প্রজন্মের জন্য একটি কথা খুব জরুরি — সময়ের বিবর্তনে কেউ হিরো হয়ে উঠতেই পারে। কারও অবদান ইতিহাসে বড় অক্ষরে লেখা হতেই পারে। তবে সেই হিরোও দেশপ্রেমের পরীক্ষায় ছাড় পাবেন না। দেশপ্রেম মানে শুধু মিছিল-মিটিং নয়, তা হলো জনগণের অধিকার রক্ষা, শোষণ-বৈষম্যের বিরুদ...

সভ্য আচরণবিহীন ব্যক্তিকে নেতৃত্বের আসনে বসানো কেন ঝুঁকিপূর্ণ

মানুষের মধ্যে সভ্যতা, নৈতিকতা ও মানবিকতা — এই গুণগুলো না থাকলে, তার কাছে নেতৃত্বের আসন দেওয়া অত্যন্ত বিপজ্জনক। কারণ, নেতৃত্ব মানে শুধু ক্ষমতা নয়; এটি দায়িত্ব, মূল্যবোধ এবং অন্যের কল্যাণের জন্য কাজ করার প্রতিশ্রুতি। যে ব্যক্তির আচরণ অসভ্য, যিনি শিষ্টাচার জানেন না, সহনশীলতা ও শ্রদ্ধাবোধের অভাব রয়েছে — তার নেতৃত্ব সংগঠন বা সমাজ উভয় ক্ষেত্রেই বিভ্রান্তি, বিশৃঙ্খলা এবং অবিচারের জন্ম দেয়। কেন এমন ব্যক্তিকে নেতৃত্ব দেওয়া উচিত নয়: *  সংগঠনের পরিবেশ নষ্ট হয়: অসভ্য আচরণ সম্পন্ন নেতা তার অধীনস্থদের সাথে অপমানজনক ও রূঢ় আচরণ করে। এতে কাজের পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে পড়ে। কর্মীদের উৎসাহ হারিয়ে যায়। *  সমাজে অস্থিরতা তৈরি করে: নেতৃত্ব মানেই মানুষের সামনে একটি আদর্শ স্থাপন করা। যদি নেতা নিজেই অসভ্য আচরণ করে, তবে সমাজের ভেতরেও সেই প্রবণতা ছড়িয়ে পড়ে। * গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে পক্ষপাতিত্ব: অসভ্য আচরণকারী নেতৃত্ব সাধারণত ব্যক্তিস্বার্থে সিদ্ধান্ত নেয়। এতে অন্যায়-অবিচার বাড়ে। এমন হাজার এ কথা লিখা যাবে মনে হচ্ছে। উদাহরণ: একটি অফিসে এমন এক ম্যানেজার ছিলেন, যিনি কর্মীদের কাজের ভুল ধরার নামে সবসময়...