প্রত্যেক টা মানুষ তার জীবন জুড়ে কামনা করেন মানুসিক শান্তি। শিশু কাল তারুণ্যের সময় বা যৌবনে বারধৈক্ষে ও এই চাওয়া থেকে কেউ বিরত থাকতে পারেন না। তবে বয়স অনুযায়ী সে মানুসিক শান্তির মধ্যে কিছু টা ব্যাতিক্রমতা আছে।শিশু কালে যেহেতু ভালো মন্দ কিছু বুজার ক্ষমতা আমাদের থাকে না তো সেই সময়ের মানুসিক শান্তি ব্যাপার টা ও একটা আলাদা ধরনের ভাব থাকে। তখন আমরা খেলা দুলা খাওয়া দাওয়া আর ঘুমের পাশাপাশি যে কোনো আবদার পুরন মানেই মানুসিক শান্তি। তবে না বুজার কারণে অন্যায় আবদার ও করি কিন্তু তা পুরন হয় না বলে ই কষ্ট পাই।সেই কস্ট পাওয়া হলো তখকার মানুসিক শান্তি না পাওয়া। কিন্তু বুজতে পারি না যে সেই অশান্তি টা কল্যাণের জন্য। তারুণ্যের সময় টা মানুসিক ভাবে শান্তি লাগে চারদিকে হই হুল্লোড় করে ঘুরে বেড়ানো খেলাদুলা ভালো খাবার দাবার ঘুম আর অভিবাবক থেকে শাস্তি না শুধু স্নেহ ভালোবাসা পাওয়া। তবে তখন মানুসিক শান্তি কেড়ে নেয় স্কুলে জাওয়া আসা লেখা পড়া করা হোমওয়ার্ক আর অভিবাবকদের ধমক খাওয়া। তখন ও আমরা বুজি না যে আমাদের এই মানুসিক অশান্তি আমাদের ভবিষ্যত কল্যাণের জন্য। যৌবনের মানুসিক শান্তি খু...