সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভাইরালের সাথে

 গত কিছু দিন আগে একটা ভিডিও দেখছিলাম ইউটিউবে।সেই কথা গুলো ই তুলে ধরছি।ফ্রিল্যান্সার ব্যাবসায়ী বা ইউটিউবার যে ভাবে ই তাকে চিনেন না কেন আপনি অনলাইনে একটিভ থাকলে না চিনবার কথা না। তার যে ভিডিও নিয়ে লিখছি সেই ভিডিও আমি কয়েক বার দেখেছি আর ভাবছি। সেই ভিডিওর কথা গুলো ই তুলে ধরছি। উনি দেশের বাহিরে থাকেন, কিছু দিন আগে দেশে আসলে পরে তাদের বাসায় সকল আত্বিয় স্বজন একত্রিত হয়।তো রাতের বেলা খাবার টেবিলে বসে তার এক আত্বিয় অন্য আরেক জনের কাছে জিজ্ঞেস করে যে একটা বিশাল ঘটনা ঘটছে সে জানে কি না?   তার কথার প্রতি উত্তরে উনি বলেন কি ঘটনা? তখন সে বলে এক টিকটকার তার থেকে বেশি বয়সী এক মহিলাকে বিয়ে করে তাদের সাথে একটা ঝগড়া হয় পরে সেই টিকটকার সেই মহিলাকে মেরে ৩০০ ফুট রাস্তায় ফেলে আসে,আর সেই মহিলা লাইভে এসে কান্নাকাটি করে জা অনলাইনে ভাইরাল। তাদের এই কথোপতন বাকি সবাই শুনে কেউ তো আরেকটু বাড়িয়ে সেই টপিক নিয়ে আলোচনা শুরু করে দেয়। যে ২/১ জন ঘটনা টা জানতো না তাদের দিকে বাকি সবাই এমন ভাবে তাকায় যেন এই না জানা টা তাদের জন্য বিশাল অন্যায় কিছু।  এই রকম কিছু ভাইরাল টপিক নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি সেই ভিডিওতে উন...

ঈমানের মাপকাঠি

বন্ধু গন। আমরা নষ্ট হয়ে গেছি। এটা শেষ জামানা তো। একটা মাছের পচন শুরু হয় তার মাথা থেকে। একটা জাতির অধ:পতন শুরু হয় তার নেত্বিত্বের মাথা থেকে। আমরা বরতমানে দুই ধরনের নেতার অনুসারী। একটা রাজনৈতিক নেতা আরেকটা ধরমিয় নেতা।  সাহাবিদের আমলে নেতা একটা ই ছিল। জিনি ছিলেন রাজনৈতিক নেতা তিনি ই ছিলেন ধরমিয় নেতা তিনি ই মুফতি। একই আসন থেকে ফতোয়া আসতো রাজনৈতিক ব্যাপারে ধরমিয় ব্যাপারে। এইটা আজকে পালটে গেছে  এটা যে মারাত্মক বেদাত তা বেদাত নিয়ে যাদের এলারজি তারা ও বলে না।  তারা শুধু বলে হাত এখানে বাধলে না ওখানে বাধলে।মোনাজাত করলে কি করলে না। নিয়ত করলে না পড়লে। এই গুলো নিয়ে ই তাদের মাথাব্যথা। কিন্তু এই গুলোর সুচনা  কোথাথেকে এসেছে?  দুনিয়া আখেরাতের ব্যাপারে ফায়সালা এসেছে একই আসন/চেয়ার থেকে। মসজিদে নববির ইমাম জিনি তিনি মদিনা রাস্ট্রের ইমাম। তিনি অরধেক  টা দুনিয়ার খলিফা।তিনি সাড়ে বার লক্ষ্য মাইল এর প্রেসিডেন্ট হজরত মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।  এক জায়গা থেকে সব হয়েছে। আমাদের এখন দি মুখি নিতি। আর দি মুখি নিতি যখন হয় তখন আমরা বিপরীত মুখি দুই নৌকার যাত্রি। আ...

আল্লাহর উপর বিশসাস।

 আল্লাহর প্রতি আমাদের বিশাসাস এর পরিধি কত? আমাদের নবি হযরত মোহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ও সাল্লামের বিশসাসের কাছাকাছি আছে কি? নবিজির বিশসাস কেমন ছিল? সেই ধারনা টা আমদের খুব প্রয়োজন। আপনার আমার সবার আল্লাহ সুবহানাল্লাহু তায়ালা কে ভরসা করতে হবে কোনো প্রকার সন্দেহ ছাড়া। আর এই ভরসা শুধু বিপদের সময় নয়।সুখের সময় ও তা সমান ভাবে ।  কোরআনের ভাষায় কেমন করে উল্লেখ করা আছে? আর হাদিসের ভাষায় কেমন? এই নিয়ে অল্প ভিস্তর আলোচনা করা যাক, আমাদের নবি তার জীবনের সব থেকে কঠিন সময় কি ছিল? তার উত্তর হবে নিশ্চয়ই মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের দিন টা, অই রাত্রে নবিজি হিজরত না করলে কাফের রা নবিজি কে হত্যা করতো। নবিজির এই হিজরতের দিন টা নিয়ে একটা বিশেস উধাহরন দেয়া যায়। যে আল্লহার প্রতি নবিজির বিশসাস এর মান কেমন ছিল। রাতের অন্ধকারে জখন নিজ গৃহ থেকে বের হয়ে হজরত আবুবক্কর রাঃ কে সাথে নিয়ে মদিনার উদ্দেশ্যে বের হয়ে পাহাড়ের গোহায় আশ্রয় নিলেন তখন দিনের আলো ফুটে উটে।আর তখন মক্কার কাফের সম্প্রদায় ও খুজে খুজে সেই গোহার একেবারে কাছাকাছি চলে আসে। সেই গোহার অবস্তান ও এত টা নিরাপদ ছিল না। আবুবক্কর রাঃ থেকে পাওয়া বর্ণনা মতে কাফ...

বড় না বুড়া হইতছে?

মানুষ বড় হয় না বুড়া হয়? উত্তর হবে দুইটা ই হয়। বড় হওয়া মানে ই তো বুড়া হওয়া। তবে বড় বা বুড়া  সব কিছু প্রকাশের ক্ষেত্রে বয়সের একটা সম্পর্ক আছে। শুন্য থেকে পচিশ মানে বুজতে হবে বড় হইতেছি,আর পচিশ পার হলে ই মানতে হবে বুড়া হইতেছি। তবে বড় বা বুড়া জা ই হচ্ছেন তার মানে আপনার আমার বয়স কিন্তু বাড়ছে না কমছে। যদি ও আশেপাশের মানুষের কাছে শুনতে হয় বয়স যে বাড়তেছে সে খেয়াল আছে? কিন্তু যে জিনিশ কমছে তা বাড়ছে বলে আমাদেরকে সবাই বিভ্রান্ত করছে কেন? যে আমাকে বলছে সে কি না বুজে ই বললো কথাটা।আর এই রকম কথা যে একজন ই বলে তা না, প্রায় সবার কাছে ই শুনি বয়স বাড়ছে।কমছে বলে কেউ মনে করিয়ে দেয় না। এমন কি এই লেখা পড়ার আগে ও আপনি জেনে আসছেন যে বয়স আপনার বাড়ছে,কিন্তু আজকের এই লেখা পড়ার পরে হয়তো মেনে নিতে পারেন যে বাড়ছে না আপনার বয়স, কমতেছে। তা কিভাবে কমছে তার উদাহরন হিসেবে কিছু কথা বলি, আমাদের সবাইকে এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে হবে।এই কথায় কারো দিমত থাকার কথা নয়, আর দি মত থাকলে ও আপনি বেচে থাকতে পারবেন না। কারন আমার আল্লাহ বলেছেন প্রত্যেক প্রানিকে তার মিত্যুর স্বাধ গ্রহন করতে হবে। আমরা যে শুন্য থেকে জীবন শুরু করেছি আর যেদি...

সাহসিকতা,

সাহস আর ভয় এই দিয়ের মধ্যে আমরা সবাই পরিচিত। আমাদের সবার কাছে ই এই সাহস আর ভয়ের উপস্তিতি রয়েছে। সাহস আর ভয়ের জন্য কি কোনু ট্রেনিং আছে? কখন কি ভাবে সাহসের  আর কখন কি ভাবে ভয়ের ব্যাবহার তার কি কোনু ধারনা আমাদের আছ্র? এই বিষয়ে যত কথা আলোচনা আর গবেষণা আছে তা নিয়ে আজকের এই আলোচনা। সাহস সব সময় গর্জন করে না । মাজে মাজে দিনের শেষে শান্ত কন্টস্বর বলে আমি আগামিকাল আবার চেস্টা করবো। কথা টা  বলেছেন, মেরি অ্যানর জাডমাচার। বিশ্বে সাহসের সব চেয়ে বড় পরিক্ষা হলো হৃদয় না হারিয়ে পরাজয় সজ্য করা। রবাটগ্রিন ইনগার সোলের বানি। আর ও আছে সাফল্য চুড়ান্ত নয় ব্যারথতা মারাত্বক নয়  জীবন চালিয়ে যাওয়া টা গুরুত্বপূর্ণ। (উইনস্টন চারচিল) সাহস নিয়ে এই রকম হাজার ও উক্তি আছে ভিবিন্ন গুনিজনের কথায় আর নানা রকম বইয়ের পাতায়। কিন্তু বাস্তবতায় সাহসের প্রয়োগ কি এই সব উক্তির আদলে ব্যাবহার করা সম্ভব? ভয়ের ব্যাপারে ও এক ই ধরনের সমস্যা আছে।গুনিজনের কথা আর  বইয়ের পাতায়  যে সকল উক্তি আছে তা আপনি বাস্তবতার সাথে ব্যাবহার করতে পারবেন না। সমাজের সাথে চলতে গিয়ে তা সবাই  কিছু না কিছু উপলদ্ধি করতে পেরেছেন। ভয় কে জয় ...

সংবাদ

 সংবাদ/খবর/বিবরন ছাড়া আর কি বলা যায় মনে পড়ছে না। তবে যে তিন টা শব্দের ব্যবহার করেছি তা আশা করি সবাই বুজতে পেরেছেন, সংবাদ বলতে আমরা জা বুজি তার মানে হলো আমাদের চারপাশে যে সকল ঘটনা দুরঘটনা ঘটে থাকে তা সবার মাজে পোউছাই দেয়া কে সংবাদ বলা হয়, এই সংবাদ বলা শুনার প্রয়োজনীয়তা কি? তা আমার কাছে একটা কোউতুহল বলা যায়, কারণ অন্যের কাহিনি শুনে তা আমার কি কাজে লাগবে? তা আমার বোধগম্য নয়, কিন্তু খবর বা সংবাদ শুনা আর জানার আগ্রহ অনেক।  যে বস্তুর উপকারিতা সম্পর্কে জানা নেই সেই বস্তুতে আগ্রহ তা সত্যিই অবাক হবার বিষয়, আচ্ছা এখন কেন যেন মনে হলো যে সংবাদ দিয়ে আমার উপকারিতা নেই তার পরে ও শুনার অতি আগ্রহ তা হলে সেই আগ্রহ আবার কোনো ক্ষতির কারণ হচ্ছে না তো? এইবার ভাবতে শুরু করি যে সংবাদ শুনে আমার মনে কি রকম প্রতিক্রিয়া হয়।তা শুনে আমি কি চিন্তা করি? কেন সংবাদ শুনতে এত আগ্রহী আমি? তার ব্যাখা করা শুরু করি।  ভাবতে গিয়ে অবাক লাগে যে আমার এই খবর শুনার আগ্রহ আমাকে আমার জীবনের অনেক টা সময় কেড়ে নিয়েছে, অনেক ভাল মন্দ খবর শুনে কত যে ভাবতে আর বলতে ব্যয় করছি তার হিসাব করি নাই,  আর আজকে জখন হিসাব মিলাতে গেছ...

একটি সুখি জীবন

 শামীম তার জন্মের পর থেকে এখন বয়স চল্লিশ বছর নয় মাস এগার দিন পার করেছে, শাহেদ তার থেকে প্রায় পাঁচ বছরের বড়, শামিম শাহেদ দুই জনে খুব ভাল বন্দু, এক জন আরেক জনের সাথে খুব ই কনিস্ট, কেউ কাউকে মনের কথা বলা ছাড়া থাকতে পারে না ,কিন্তু শাহেদের মনে একটা ই প্রশ্ন? শামিমের কাছে কখনো ভালো নেই, সমস্যায় আছি, জামেলা আছে, এমন কোনু কথা এক বারের জন্য ও শোনে নি, ব্যাপার টা শাহেদের কাছে যখন খেয়াল হলো, তখন তো সে এতটা ই অবাক হইলো যে কি ভাবে সম্ভব? শামিম কে প্রশ্ন করে জানবে তা ও ঠিক লাগছে না, শাহেদ তার অন্যান্য বন্দুদের কাছে জানতে চাইলো যে শামিম এর কাছে কখনো কি তার কোনু প্রকার সমস্যার কথা শুনেছে কি না, যে কয়েক জনের কাছে জিজ্ঞেস করা হইলো সবার উত্তর এক ই যে কখনো শামীম বিপদে আছি সমস্যায় আছি একটু সাহাজ্য দরকার এমন কোনু কথা তার কোনু বন্ধুকে বলে নি, শাহেদ,নাজিম,সোহেল,সিদ্দিক,মাছুম এই পাঁচ জন এক সাথে বসে এই নিয়ে কথা বলছিল, তাদের কথা বলা অবস্তায় শামিম এসে উপস্তিত হলো, আসসালামু আলাইকুম ও রহমতুল্লাহি ওবারাকাতু, এই ভাবে সবাইকে সালাম দিয়ে কুশল জিজ্ঞেস করলো সবাইকে,শাহেদ রা ও সবাই সালামের উত্তর দিয়ে শামিমের খোজ খবর জা...

কি হতে পারতাম?

 আমি এখন কি অবস্তায় আছি? আর কি হতে পারতাম? তা ই হচ্ছে আমার ভাবনা, আমি একটা সময় খুব ভালো মনে রাখতে পারতাম সব কিছু, কেউ কিছু বললে বা কোনো কাজ করতে দেখলে খুব অল্পতেই বুঝতে পারতাম, কিন্তু এখন কেন হচ্ছে না?   এই গুলো ভেবে আমার জন্য খুব খারাপ লাগা শুরু হয়, তাই কোনো কাজে মন বসে না,নিজের প্রতি খুব রাগ হয়, মনে প্রশ্ন জাগে, এই সক্ষমতা টা আমি কি ভাবে হারিয়ে ফেলেছি? আর কি আমি ফিরে পাবোনা আমার সেই গুণ গুলো?  চেস্টা করতে শুরু করছি,,আল্লাহ ভরসা, দেখা জাক কপালে কি আছে, কিন্তু আমার এই ভাল মনে রাখতে পারা বুজে নিতে পারা হারিয়ে গেল কি ভাবে?  চিন্তা করতে থাকি, আগে কি করতাম, এখন কি করছি, আর মাজের সময় টা কি হয়েছিল, যেহেতু জীবন টা আমার আর তার জন্য ই প্রচেষ্টা আশা করি সমাধান খুঁজে পাবো,  যদি আল্লাহ সহায় হোন তো, 

মানুষ হয়েছি কি?

 ডক্টর আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের একটা কথা ছিল, যে হাসের বাচ্ছা জন্মের পরে কোনো সুইমিংপুলে ভর্তি করা লাগে না তবুও জন্মের পর পর ই সাতার কাঠে,এই রকম প্রত্যেক টা জীব জন্তু জন্মের পরে ই তাদের নিজের কর্ম কি তা সহজে ই শিখে নেয়, হাস মুরগী গরু ছাগল এই সকল প্রাণী তাদের জন্মের পরে ই তাদের নিজ নিজ কাজ বুজে নেয়,আর তা কোনো একাডেমিক শিক্ষা ছাড়া ই করতে পারে, পারেনা শুধু মানুষ, আবার মানুষ একডেমিক শিক্ষা নেয়ার পরে ও কি মানুষ হতে পারছি? আমার কাছে অনেক অদ্ভোদ লাগে ব্যাপার টা, সব প্রানি স্বয়ংক্রিয় নিজের কাজ বুজে নিলে ও মানুষ কেন পারে না? মানুষের চরিত্র বড় ই বিচিত্র, কখন কি ভাবে আর কখন কি করে তা সে নিজে ও জানেনা, উপরে উপরে সবাই খুব ভাব নিলেও মনের দিকে কি চলছে তা আমরা দেখি না বলে হয়তো বুজতে পারি না, কিন্তু সবাই নিজেকে প্রশ্ন করলে সে যদি সঠিক উত্তর দিতে চায় তাহলে বলতে পারবে না আমি পরিপূর্ণ একজন মানুষ, কিন্তু তার পরে ও আমাদের সবাই নিজেকে মানুষ পরিচয় দিয়ে বেড়াই, তা কি মিত্যা নয়? আর মিত্যা দিয়ে চলা জীবনের মাজে আমাদের কেমন করে সফলতা আশা করতে পারি? তাই মিত্যা নয় সত্য কে সাথে নিয়ে চলার জন্য আমাদের সবার আগে স...

কেন করবোনা?

 এক টা কাজ করার জন্য আপনি আমি কাজের বিনিময়ে বেনিফিট আশা করি, আর বেনিফিট থাকলে তবে ই কাজ করি, চাকরি করি বেতন পাবো, বেতন নেই বাজার করবো,বাজার করি রান্না হবে,রান্না হয় খাবো বলে,এই ভাবে একটার পরে আরেক টা লেগে ই আছে,আর মরার আগ পরজন্ত লেগে থাকবে এই বিনিময় আর বেনিফিটের খেলা, থামবে একটা সময় , আর তা হবে শেষ বিদায় মানে মিত্যু , আমি কখনো মনের গভীর থেকে চিন্তা করে দেখি না কাজের বিনিময়ে পাই আর জীবন চালাই, আপনি কি দেখেন? বলছি চিন্তা করে দেখেন ? বলছি কাজ বিনিময় আর বেনিফিট এর খেলা, আমি আপনি না দেখলে ও অনেকে দেখে খুজে ভাবে আর হয়তো পেয়ে যায় জীবনের মানে কি? কিন্তু তা সবাইকে শেয়ার করে না, আর করলেও তা ঘুছিয়ে উপস্তাপন করে না, যে কারনে আমরা ঠিক বুজতে পারিনা জীবনের আসল মানে কি? জীবনের মানে খুঁজে পাওয়া টা আমাদের সবার জন্য ই জরুরি, আমাদের প্রত্যেকের জীবনের বিনিময়ে নিজের এবং দেশের জন্য অল্প হলেও কল্যানকর কিছু রেখে যাওয়া, বলতে পারেন আমার ত নিজের ই চলেনা আমি রাখবো কই থেকে? তা ছাড়া যাদের আছে তারা তো রেখে যাচ্ছে দেশ ও সমাজের জন্য অনেক কিছু আর তা ভোগ করছি আমরা না রাখতে পারার দল, আমার মনে প্রশ্ন জাগে যেখানে আমি কি...

অনিয়মের বেড়াজালে,

 আমি এই লেখা টা যখন লেখতে বসেছি তার কয়েক ঘন্টা আগে আমাদের এই দেশে একটি অভিজাত এলাকা বেইলি রোডের একটি ভবনে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে মারা গেছেন প্রায় পঞ্চাশ জনের বেশি মানুষ, এই ঘটনার পরবর্তী ভিবিন্ন টিভি চ্যানেলের নিউজ কাভারেজ , ঊর্ধ্বতন ব্যাক্তি বর্গ সমাজ সেবক ছাড়া ও সাধারন মানুষের মন্তব্য বক্তব্য প্রকাশ করা হচ্ছে, তত্য প্রযুক্তির দিক দিয়ে উন্নত আজকের এই দুনিয়ায় সোস্যাল নেটওয়ার্কে একটিভ থাকার কারনে সব গুলো প্রতিবেদন কে মনোযোগ দিয়ে দেখছিলাম, সজন হারা দের আহাজারি আর লাশের মিছিল স্কিনে দেখে মনের মাজে কেমন যেন হয়ে উটলো, এই খবর গুলো দেখে নিজের বিবেকের কাছে যাদের প্রশ্ন জাগার কথা তাদের মনে দাগ কাটছে কি? রাজউক/সিটিকরপোরেসন/ছাড়া ও আরো বেশ কিছু সরকারি মনিটরিং প্রতিস্টান আছে, এই সব অফিসের সাথে যে সকল কর্মকর্তা কর্মরত আছেন তারা কি আজকের এই দুরঘটনার দায় এড়াতে পারেন? এত গুলি প্রান জরে পড়ার মধ্যে কি আপনাদের আপনজন কেউ ছিল না? হয়তো ছিল তার জন্য আপনার মন কেঁদেছে , আর আপনি শুধু দুরঘটনা মেনে নিয়ে কিছুক্ষনের জন্য কেঁদে হয়তো ভুলে যাবেন, নিজেকে জাগ্রত করবেন না,কিছু দিন পরে হয়তো এই রকম আরেক টা ঘটনা ঘটবে, এই ঘটনার...