বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
ইমান/বিশ্বাস
স্যোসাল মিডিয়া আর আমি,
ফেসবুক,ইউটিউব,টিকটক,ইনস্টাগ্রাম,ওয়াটসেপ ,ইমো, এই গুলো ছাড়া আর ও অনেক মাধ্যম রয়েছে স্যোসাল নেটওয়ার্কের ,সব গুলো জানি না বলে হয়তো চালাতে ও পারি নাই, কিন্তু উপরে উল্লেখিত সব কিছুতে ই আমার একাউন্ট আছে্, আমার কখনো ইন্টারনেটের জন্য ও সমস্যা হয় নি,আর এই কারনে বিগত দিন গুলোতে তা কত যে বিচরন করেছি তা লিখে প্রকাশ করতে পারবো কি না জানিনা।
এইবার এর থেকে কি পেলাম আর কি হারালাম তা হিসাব মিলাতে গিয়ে আমি সত্যি ই অবাক হয়েছি, ফেসবুকে ঘন্টার পর ঘন্টা মানুষের স্টাটাস পড়েছি,রিল ভিডিও দেখেছি,শট ভিডিও লং ভিডিও দেখেছি, আবার কখনো লাইক কখনো কমেন্ট বা শেয়ার করেছি, মাজে মধ্যে হয়তো নিজের মনের ২/১ টা কথা স্টাটাস দিয়ে ব্যাক্ত করেছি, তবে লেখা আর দেখার থেকে পড়া আর শুনা টা ই বেশি করেছি,
এখন যে ছেড়ে দিয়েছি তা নয় তবে ছাড়ার জন্য মনের সাথে রিতিমত যুদ্ধ করতেছি, ছাড়তে পারছি না আর পারবো কি না তা ও জানা নাই,
কিন্তু ছাড়ার চেস্টা কেন করছি জানেন? আমার মন বলে আমার মতো আপনি ছাড়তে চাইছেন কিন্তু পারছেন না, আর কেন যে পারছি না বা পারছেন না তা ও উপলব্ধি করতে আমরা কেউ ই পারছি না, তবে ছাড়া যে দরকার তা অনুমান করছি,
বরতমানে আমাদের চারপাশে একই ধরনের সমস্যা নিয়ে আমাদের বসবাস,এর থেকে মুক্তি পাবার পথ খোলা নেই, আমরা বন্দী হয়ে আছি এই কঠিন জালের মধ্যে,
কি ভাবে মুক্তি পাইতে পারি এই কঠিন জালের ভেতর থেকে? তা খোজার চেষ্টা করছি আমি, আপনি করছেন কি?
সারাদিন সোস্যাল নেটওয়ার্ক ছাড়ার উপায় আমি সোস্যাল নেটওয়ার্ক দিয়ে ই খুঁজে বেড়াচ্ছি, আর ঠিক তখন ই মাথায় আসলো যাহাকে ছাড়বো ভেবে চেস্টায় লিপ্ত তার কাছেই জিজ্ঞেস করছি তুমাকে ছাড়া যাবে কি করে,
আর সেই জন্য ই আজকে থেকে প্রতিজ্ঞা করলাম যে ছাড়ার উপায় আমি আর সোস্যাল নেটওয়ার্ক খুঁজে দেখবো না,তার চেয়ে যে ভাবে সোস্যাল নেটওয়ার্ক আমি এতদিন চালাচ্ছিলাম তার মধ্যে কিছু ভিন্নতা আনবো,
প্রথম অবস্তায় সেই অভ্যাস গড়ে তোলা আমার জন্য যদিও কঠিন মনে হচ্ছে তার পরে ও আমাকে সেই কঠিন কাজ টা ই করা লাগবে,.........
মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
মতপার্থক্য
সবার কথা ই যে মেনে চলা সম্ভব তা হবার নয়,জীবন পরিচালনা করতে হলে কাউকে না কাউকে তো মেনে চলা প্রয়োজন,কিন্তু সেই প্রয়োজন পুরন করবো কি ভাবে? আশেপাশে যা শুনি আর দেখি তার মধ্যে শুধু মতপার্থক্য,আর এই মতের পার্থক্য,থেকে আমরা বিব্রত । যে আসল সত্য কি?
আমাদের সবার চাওয়া আমরা সত্যের পথে চলবো,২/১ জন ব্যাতিক্রম ও আছে,কিন্তু সত্য সুন্দর মসৃণ পথে চলার ইচ্ছে সবার ই হয়,চুর হোক বা ডাকাত,দিনমজুর বা অফিসার সবার মধ্যে ই আবেগ বিবেক লোকায়িত,আবেগের কন্ট্রোল আর বিবেকের উপলদ্ধি যদি সব সময় সঠিক ভাবে কাজ না করে তো পথ চলতে বড় কঠিন হয়ে যায়।
ছোট বেলা থেকে আমরা যে পরিবেশে বেড়ে উঠি তা আমাদের জীবনে গুরুত্ত পূর্ণ প্রভাব ফেলে,আর সেই প্রভাব থেকে বেরোনুর চেস্টা না করে চললে আমাদের জন্য কঠিন হয়,কারন আমাদের ছোট বেলার কোমল মতি মনের মধ্যে যে সপ্টওয়ার ইন্সট্যাল হয় তা খুব ই গুরুত্ত পূর্ণ,
কিন্তু আমাদের পরিবার আর সমাজের আশেপাশের মানুষের কাছে থেকে জা শুনে আমরা বড় হয়েছি তা ঠিক এই রকম যে কিছু অদৃশ্য গল্প কথা,কিন্তু সেই অদৃশ্য কে মেনে নিতে আমার কাছে কষ্ট কর বটে,
তবে আমি আমার নিজের চিন্তা ভাবনা থেকে জা খুঁজে পেয়েছি তার আলোচনা করি,ছোট বেলায় না দেখা কিছু গল্প আমাদেরকে শুনানো হয়, যেমন কেউ আকাশে উড়তে পারতেন বা কেউ পানিতে হাটতে পারতেন, কেউ জঙ্গলে গুপ্ত ধন পেয়েছেন বা কেউ হোছট খেয়ে পড়ে আঘাত পেয়ে তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে নিজের সম্পদ হারিয়ে ফকির হয়ে গেছেন,
এই কাল্পনিক গল্পের আলোচনা অনেক ভাবে সাজিয়ে বর্ণনা করা হয়েছে,তার আবার ২ টা দিক ও রয়েছে,নেগেটিভ ও প্রজেটিভ,আমরা ছোট বেলায় এই গল্প শুনে তার সাথে আমাদের জীবিনের সাথে মিলাতে চেস্টা করি।কল্পনা আর বাস্তবতা দুই টা আলাদা জিনিস। আপনি যখন বাস্তবতার সম্মুখিন হবেন তখন এই কাল্পনিক গল্প কে বিশ্বাস করতে পারবেন না।
কিন্তু সে জন্য আপনি এই অবিশ্বাসের জন্য ঈমান হারাতে পারেন তা কি কখনো ভেবেছেন? এর মধ্যে হয়তো ঈমান হারিয়েছেন বহু বার।তা কি ভাবে হতে পারে দেখেন। আমাদের ঈমানের স্তম্ভ কালেমা নামাজ রোজা হজ্ব যাকাত ছাড়া ও যে গুরুত্ব পূর্ণ কিছু এক টা আছে তা কেউ বলেন না। (কুলহু আল্লাহু আহাদ) আমানতু বিল্লাহি মালাইকাতু ও কুতুবিহি ও রাসুলিহি।এই গুলো কে বাদ দিয়ে আপনি পরিপূর্ণ ঈমানদার হতে পারবেন না।
মতপার্থক্য, গ্রহণযোগ্যতা আর আসল সত্য
এই পৃথিবীতে প্রত্যেক মানুষের চিন্তা, দৃষ্টিভঙ্গি, আর বিশ্বাস আলাদা। কারো কাছে যা সঠিক, অন্যের কাছে তা ভুল হতে পারে। কারো কথা মেনে চলা মানেই যে আপনি ভুল করছেন, তাও নয়। আবার, সবাইকে খুশি করতে গিয়েও নিজের পথ হারিয়ে ফেলা ঠিক নয়।
জীবনে চলার পথে আমরা প্রতিনিয়ত আশেপাশের মানুষের মতামত, উপদেশ, আর সমালোচনার মুখোমুখি হই। কেউ বলে এভাবে করো, কেউ বলে অন্যভাবে। একেকজনের একেক মত, একেক চিন্তা। এই মতপার্থক্য থেকেই জন্ম নেয় দ্বন্দ্ব, বিব্রতবোধ আর সংশয়।
তাহলে করণীয় কী?
প্রথমেই বুঝতে হবে — সবাইকে খুশি করা যায় না। আর সবার কথাও মেনে চলা সম্ভব নয়। জীবনে চলার জন্য প্রয়োজন এমন কিছু মানুষের কথা শোনা, যারা আপনার মঙ্গল চায়, যারা আপনার ভালোটাই ভাবে। তবে সবশেষে, নিজের বুদ্ধি-বিবেচনাকেই প্রাধান্য দিতে হবে। কারণ দিন শেষে আপনার জীবন, আপনার সিদ্ধান্ত।
আসল সত্য কী?
আসল সত্য হলো — সত্য একটাই, কিন্তু তাকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি অনেকগুলো। একেকজন একেকভাবে দেখবে, বুঝবে, বলবে। তাই মানুষের মতের ভিন্নতা থাকবেই। এই ভিন্নতাকেই সম্মান করতে শিখতে হবে।
নিজের অবস্থান থেকে, নিজের বিবেক আর উপলব্ধি দিয়ে যাচাই করে নিতে হবে কোনটা গ্রহণযোগ্য, কোনটা নয়। কারো কথায় নিজের আত্মবিশ্বাস হারানো যাবে না।
শেষ কথা
জীবন পরিচালনার জন্য কাউকে না কাউকে অবশ্যই অনুসরণ করতে হয়। সেটা হতে পারে কোনও অভিজ্ঞজন, কোনো আদর্শ, বা নিজের নীতিবোধ। তবে সেই অনুসরণ যেন বিবেকবোধের সঙ্গে সমন্বয়পূর্ণ হয়।
মতপার্থক্য থাকবে, তবু সম্মান জানিয়ে নিজের পথ খুঁজে নিতে হবে। আর সত্যকে উপলব্ধি করতে হলে শোনার পাশাপাশি ভাবতে জানতে হবে।
সবার কথা শোনো, প্রয়োজন মতো গ্রহণ করো, তবে নিজের বিবেককে বন্ধু বানাও। তাহলেই জীবন হবে সহজ আর স্বচ্ছ।
সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
সবার সপ্ন একই ,
ধনি ,গরীব,সবার সপ্ন একই রকম,তার উদাহরন অনেক, যেমন আমাদের চার পাশে সবাই ছুটে চলি কাজ করে অন্যের পকেট থেকে নিজের পকেটে টাকা আনবো বলে,আমরা যত ই নিতি কথা বলিনা কেন প্রত্যেকের কথার বা কাজের আড়ালে উদ্দেশ্য এক টা ই,
আমাদের সবার টাকা দরকার সম্পদ দরকার,কিন্তু সেই লক্ষ্যে যেতে পারবো কি না তা অনিশ্চিত থাকার পর ও প্রানপন ছুঠে চলেছি,টাকা আর সম্পদের নাগাল আমাকে পেতেই হবে একটা ই উদ্দেশ্য,কিন্তু এই টাকা আর সম্পদের সাথে আর একটা প্রয়োজনিয় বস্তু সুখ বা প্রশান্তি দরকার তার খুজে ছুটেছি কয়জন?
টাকা পয়সা সম্পদ দিয়ে অনেকে পরিপূর্ণ হতে পারলে ও সুখ নামক বস্তু টি সহ ফুল প্যাকেজে পরিপূর্ণ হয়েছি কয় জন?
তাই আমার মতে আমাদের সবার সপ্ন একই হলে ও লক্ষ্য স্তির নেই বলে ফুল প্যাকেজে পরিপূর্ণ হতে না পারা টা আমাদের সবাইকে ই পুঁড়ায়,
যেমন টা আমাদের সপ্ন হওয়া উচিৎ, টাকা পয়সা সম্পদের সাথে প্রশান্তি,আর সেই সপ্নের বাস্তবায়নের পথে ছুঠে চলা,
টাকা পয়সা সম্পদের সাথে প্রশান্তি বা সুখ সহ ফুল প্যাকেজের জীবন উপভোগ করার জন্য আমাদের কে কি করতে হবে?এই প্রশ্ন আমাদের সবার মনে,আমি ও তার বাহিরে নই,তার জন্য সময় সুজুগ পাইলে ই এই বিষয়ের উপর লেখা বা বক্তব্য পড়ি এবং শুনি,
বই,ব্লগ,বক্তব্য,জা কিছু ই পড়া বা শুনা হোক হয়তো এখন ও সব টা শেষ করে উঠতে পারি নাই, আর সব যে শেষ করে আমার লক্ষ্যে ছুঠে চলবো তা ও এই অল্প জীবনের দারা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না,
তাহলে কি করবো? কিছু একটা তো করতে ই হবে ,টাকা পয়সা সম্পদ আর সুখ সংগ্রহের কি কোনো সটকাট আছে? যদি থাকে তা হলে কি সেই ?
আধুনিক এই যুগে তো অনেক কিছুর সটকাট বের হয়েছে,তাহলে এই সপ্ন পুরনের সটকাট কি পাবো না?চারদিকে দেখি অনেক মোটিভেশনাল স্পিকার,নানা রঙের বক্তব্য,আর ও আছে টাকা উপারজনের নানান ধরনের শটকাট কোর্স,
আশা করলাম যে আমি যা খুজছি তার ও শটকাট পেয়ে যেতে পারি, চেস্টা করে চলেছি,আপনাদের কাছে ও অনুরুধ,জদি কারো কাছে সপ্ন পুরনের শটকাট থাকে আমাকে জানাবেন,এই কিছুদিনের মধ্যে জা কিছু পড়ে শুনে জানতে পেরেছি তার ব্যাখা করলে যা দাঁড়ায় তা আমার ক্ষুদ্র জ্ঞ্যানের আলোকে আলোচনা করি আপনারা তা পড়ে ট্রাই করে দেখতে পারেন আপনার জীবনে,
আপনি যদি রিলিয়াজানে বিশ্বাসি হোন তা হলে প্রথমে আপনাকে আপনার ধর্ম গ্রন্ত কে মনজোগ দিয়ে পড়ে নিতে হবে, তার পরে সেই খানের লেখা আদেশ নিশেধ গুলো কে আপনার বিবেক বুদ্ধির আলোকে বিশ্লেশন করে তা প্রয়োগের চেস্টা করতে হবে,
যদি ও তা সহজ বা শটকাটে হবে না তবু ও বলছি যে এর থেকে শটকাট আর কোনু উপায় নেই হতে পারেনা,তা হলে আমরা যদি রিলিজিয়ানের মধ্যেই জীবন কে চালাই তা হলে ই সমাধান পেয়ে যাবো কি?
উত্তর টা হবে না,এর সাথে একটা কথা যোগ করেছি তা হলো ধর্ম গ্রন্ত মনোযোগের সাথে পড়ে তার সাথে আমাদের বিবেক বুদ্ধি যোগ করে তা আমাদের জীবনে প্রয়োগ করতে, আর এই কথার সারমর্ম যে কি হতে পারে তা আশা করি বুজতে পেরেছেন,
যদি বুজতে অসুবিধা হয় তা হলে আরেকবার পড়ে দেখতে পারেন,আপনি আমি জত বার পড়বো দেখবেন নতুন কিছু শিখা হচ্ছে,আর সেই শিক্ষা থেকে ই আপনার আমার ফুল প্যাকেজ সপ্নের বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যাওয়া সম্ভব বলে মনে করি,
তাহলে আমার প্রতি আপনাদের প্রশ্ন থাকতে পারে ভাই আপনি আপনার পড়া থেকে কি পাইলেন তা বলে দিলে ই তো পারেন,আমরা তা পড়ে আমাদের জীবনের সাথে মিলিয়ে চলার চেস্টা করি,
হ্যাঁ আমি বলবো কিন্তু আমার বলা কথা গুলো আপনার ধর্ম গ্রন্তের সাথে মিলালে ও বিবেক বুদ্ধির সাথে সাঙ্গগরসিক হতে পারে,
তাই নিজে পড়ার পরে চেস্টা করলে উপকারিতা পাবার সম্ভাবনা প্রবল,
অসমাপ্ত"""""""
রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
সত্য ইতিহাস
আমাদের চার পাশে জা কিছু ঘটে তা পরবর্তীতে ভিবিন্ন মানুষের লেখার বলার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়, তা ই হচ্ছে ইতিহাস, আমাদের পূর্বভর্তি ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো আজ আমরা ইতিহাস এর পাতায় দেখতে পাই,কিন্তু বর্তমান সমাজ ব্যাবস্তা আর মানুষের বিশ্বাস যোগ্যতা দেখে মনে প্রশ্ন জাগে আমরা যে ইতিহাস পড়ছি তা কি সত্য? যদিও আমার এই চিন্তা সবার কাছে নিতান্তই দুর্বল মনে হবে, তার পর ও লিখছি,আপনি আপনার বিবেকের সাথে মিলিয়ে নিয়েন,
বিজ্ঞান প্রযুক্তি আর উন্নত ব্যাবস্তার কল্যাণে অনেক না জানা তত্য আজ আমরা জানতে পেরেছি,আবার ইতিহাসের পাতায় বর্ণনা করা অনেক কিছু ই আজ ও অমিমাংশিত,,
আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীনের বর্ণনায় অনেক ঘটনা উল্লেখ আছে মহা গ্রন্থ আল কুরআন এর মধ্যে, যদিও আল্লাহ আমাদের কে সেই বর্ণনার কোনো ফিনিশিং দেন নি ,
তবে অনেক আলেম উলামা আর ঐতিহাসিক সেই ঘটনা গুলো কে ফিনিশিং দেওয়ার চেষ্টা করেছেন,, কিন্তু তা বিসশাস যোগ্যতা পাইলেও আমার মতে আল্লাহ যেহেতু বলেন নি তা হলে তা আমাদের জানার কোনো প্রয়োজন ছিলো বলে মনে করি না,
আমাদের প্রত্যেকের নিজস্বতা বিবেক বুদ্ধি আছে,আর আমাদের সবার চিন্তা শক্তি ও আলাদা, আমদের নিজের থেকে চিন্তা ভাবনা কাজে লাগাতে ভাবতে বলা হয়েছে,
শুধু মাত্র পড়তে না ঘুরতে বলা হয়েছে,, আমরা যতটা দুনিয়া ঘুরে দেখতে পারবো আমাদের জ্ঞ্যানের পরিধি ও ততটা বাড়বে,
আর আল্লাহ যেটুকু বলেছেন ঠিক ততটা ই ভেবে তার উপর প্রতিস্টিত থাকতে বলেছেন, তার বাহিরে নয়,
আর ব্যাখা বা ইতিহাস থেকে সত্যি টা জানার চেস্টা করার থেকে আল্লাহ প্রদত্ত বুদ্ধির প্রয়োগ করে নিজেকে শুধরালে আপনি ই হবেন সবার সেরা,,যেই কথা বলে শুরু করছিলাম,যে ইতিহাস কে আমরা বিশ্বাস করবো কি ভাবে,কারন রাজনিতি ক্ষমতা আর আর স্বার্থের জালে জড়িয়ে ইতিহাস ব্যাবহার করা হয়েছে বার বার,
আর তার জন্য সঠিক ইতিহাস আজ প্রায় বিলুপ্তির পথে,
আগামী দিন গুলো কি অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য? তা কেউ জানি না, তবে সত্য কে জানার জন্য আপনাকে শুধু ইতিহাস কে নিয়ে পড়ে থাকা চলবেনা,আপনাকে ইতিহাসের আলাদা ভারসন কালেক্ট করে তা পড়ে আবার বিজ্ঞান প্রযুক্তি আর নিজের বুদ্ধিমত্তা আল্লাহর বানি সব কিছুর আলোকে বিশ্লেসন করার ক্ষমতা থাকলে তবে ই বুজতে সক্ষম হবেন কোন টা আসল সত্য,
ফেসবুক ইউটিউব আর অল্প কিছু বই পত্রিকা পড়ে নিজেকে জ্ঞ্যানি ভাবা থেকে বেরিয়ে আসি,জানার বুজার মাধ্যমে সত্যতা যাচাই করি,তার পরে অন্যকে বলি,তবে ই আমরা সত্য ইতিহাস জানতে পারবো।
অসমাপ্ত""""""
শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
জীবনের অর্থ কি?
আমি/আমরা যে বেঁচে আছি,আমাদের এই বেঁচে থাকা,যা আমাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই টা ই তো জীবন,কিন্তু এই জীবনের অর্থ কি? আপনি আমি সারাক্ষন কাজে ব্যাস্ত থাকি,আর এই ব্যাস্ততা থাকে আমাদের নিজের জীবনের উন্নতি করা,একটু ভালো খাবো আরেকটু ভালো পরবো,একটু উন্নত জীবন জাপন করবো,
তা হলে এই টা ই কি জীবন?যেহেতু আমাদের সমাজের বেশি সংখ্যক মানুষের লক্ষ্য একই তা হলে ধরে ই নেয়া যায় যে জীবনের অর্থ হইলো কাজ কাম করে টাকা রোজগার করে ভালো খাবার,কাপড়,বাড়ি,গাড়ি সংগ্রহ করে উন্নত ভাবে চলতে পারা টা ই জীবন,
তাহলে তো সবার জীবনের এক রকম হবার কথা ছিল,কারন লক্ষ্য যদি থাকে অটুট তবে সে তার মসনদে যাবে ই,কিন্তু তা ত হয়ে উঠেনা, আমরা যে ভাবে জীবনের মানে জানি তার নাম ই জীবন নয়,কারন উন্নত জীবনের সাথে যদি আপনার প্রশান্তি না থাকে তার নাম জীবন হতে পারেনা,
প্রশান্তি,ন্যায়পরায়নতা,প্রজ্ঞ্যা,সু চিন্তা যদি আপনার উন্নত জীবনের সাথে লেগে থাকে তো আপনার অই টা ই হলো অর্থবহ জীবন,
না হলে যে জীবন আমরা পার করে চলেছি তা জীবন নয়,তা অন্য প্রানির মতো সময় পার করছি, যে সময়ের প্রত্যেক টা মিলি সেকেন্ডের জন্য আমাদের কে জবাবদিহি করা লাগবে,
আমাদের শিখার কোনু শেষ নেই,আল্লাহর সৃষ্টির সেরা জীব হলাম আমরা মানুষ, আমাদের কে আল্লাহ যে কতটা শক্তি বুদ্ধি আর ক্ষমতা দিয়েছেন তা যদি আমরা জানতে পারতাম।
আমদের সেই শক্তি বুদ্ধি ক্ষমতার সঠিক প্রয়োগ করতে পারতাম তা হলে আমাদের কল্পনার মাজে বসবাস করা যে জীবন আমরা চাই তা সহজে ই ধরা যেত, আমাদের জা কিছু ভালো লাগে তা ই আমাদের কল্যানকর নয়,
অনেক অপছন্দ আছে তা কল্যানের আবার অনেক পছন্দসই আর প্রিয় জিনিস টা ও আমাদের জন্য অকল্যাণকর হতে পারে, আমার জীবন থেকে নেয়া একটা গল্প শেয়ার করি,
আমি যে ভাবে জীবন চালাচ্ছি তা আমার কাছে খুব সুখকর না হলে ও খুব যে বিরক্তির ছিল তা নয়, একটা সময় আমার মনের মতো কেউ একজনের আগমন ঘটে, ঠিক আমি আমার কল্পনায় যে ভাবে জীবন উপভোগ করার কথা ভাবতাম,
তার সাথে পরিচয় হবার পরে আমার জন্য এতটা ই আনন্দ আর উপভোগ্য বৈচিত্র্যময় চরিত্রের হয়ে উঠলো যে আমি আমার সাভাবিক চরিত্র কে হারালাম,......
আসুন সবাই একটু পড়ে চিন্তা করে বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে তার ন্যায়সংগত ভাবে তা কাজে লাগাই তবে ই অর্থবহ প্রশান্তির জীবন উপভোগ করতে পারবো,
জীবনের অর্থ হয়তো আর ও বিশাল কিছু হবে,আমার ক্ষুদ্র জ্ঞ্যান থেকে সামান্য কিছু মতামত লিখছি, ভুল হলে ক্ষমা করে দেয়ার অনুরুধ রইলো,
অসমাপ্ত"""""""
বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
অনুগত্য ইবাদত,
আমাদের ঈমান আনার প্রথম শর্ত আল্লহর অনুগত্য,আমরা প্রত্যেকে স্বাধীন, আর অনুগত্য থাকার মানে পরাধিন, যেহেতু আমরা স্বাধীন ইমানদার তাই আমাদের কে অনুগত্য থাকার জন্য একটু না অনেক কঠিন ই বটে,
কারন স্বাধীন থাকা আমরা কেউ ই কারো গোলামী করতে পছন্দ করি না,শুধু তা ই নয় আমরা এই স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে এই দেশ কে মুক্ত করছি,সবাই মিলে স্বাধীন ভাবে বসবাস করবো বলে, আর এই স্বাধীনতা আমাদের গৌরবের ,
আল্লাহ তো আমাদের সৃষ্টির শুরুতে ই আমাদের কে স্বাধীন করে দিয়েছেন,তার পরে বলেছেন যে তার অনুগত্য থাকতে,তিনি যদি তা না করে শুরুতে ই আমাদের কে ভিন্ন আঙ্গিকে সেট করে দিতেন তা হলে আমাদের জীবন ব্যাবস্তা কেমন হইতো?
তখন আমাদের সবার নিজের কোনো ইচ্ছে শক্তি থাকতো না,আমাদের ব্রেইন এমন ভাবে সেট করা থাকতো যাহাতে কোনো প্রকার আনন্দ বা কষ্ট কি তা উপভোগ করতে পারতাম না,শুধু মাত্র আল্লাহর ইবাদত পালন করতে হইতো,,
কিন্তু আল্লাহ তা না করে আমাদের উপভোগ করার স্বাধীন ভাবে চলাচলের ক্ষমতা দিয়ে পরে আমাদের একটা গাইড লাইন দিয়েছেন, যদি সেই গাইড লাইন মেনে আমরা চলতে পারি তবে ই সেই স্বাধীনতা কে উপভোগ্য করতে পারবো,
আর সে গাইড লাইন টা হচ্ছে মহা পবিত্র গ্রন্ত আল কুরআন।মহা পবিত্র গ্রন্ত আল কুরআন নিয়ে জীবনে আপনি আমি অনেক কথা ই শুনেছি,কিন্তু তা মেনে যে চলতে পেরেছে তিনি ই দুনিয়া আখেরাতের জন্য পুরোপুরি ভাবে সফল হতে পেরেছেন।আর সে গাইড লাইন গ্রন্তে ই উল্লেখ করা আছে কি ভাবে স্বাধীন ভাবে থাকার পরেও অনুগত্য থাকা যায়।
অসমাপ্ত""""""""
বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
সুখ আসলে কি?
সুখ আসলে কি? প্রশ্ন টা সবার মনে থাকলে ও উত্তর কি জানি?কিন্তু সবাই তো সুখের পিছনে ই দৌড়াইতেছি,আমরা সবাই সুখি হতে চাই,যেহেতু সবাই সুখের সন্দ্যানে ব্যাস্ত তা হলে অবশ্য ই আমাদের কে সুখ আসলে কি তার উত্তর জানা টা ও জরুরী,
কিন্তু সুখের সংজ্ঞা কি? সুখ বলতে আমরা কি বুজি?সবার মুখে ই শুনি যে সুখি নই,আর সেই সুখে না থাকার কারন বিস্তর,
কিন্তু আমরা কি জানি যে সুখের জন্য খুব বেশি কিছু দরকার হয় না,আল্লাহ কখনো বলেন নি আমি তোমাদের কে দুনিয়ায় সুখি হবার জন্য পাঠিয়েছি, আল্লাহর থেকে আমাদের জন্য প্রেরিত শেষ গ্রন্ত আল কুরআনের মধ্যে সকল সমস্যার কথা থাকলে ও একটি বারের জন্য সুখি হবার কথার কোনু বিবরন নেই,
আমার কথায় বিশসাস না হলে পড়ে দেখেন,পাইলে জানাবেন আমি আমার কথা শুধরে নিব, আল্লাহ বলেছেন বারে বারে সন্তুস্টির কথা,
সুখের জন্য সব থেকে সহজ উপায় হইলো সন্তুস্টি,আর সেই সন্তুস্টির জন্য আমাদের প্রতমত যে কাজ করা লাগবে তা হচ্ছে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা,আমরা আমাদের জায়গা থেকে সবাই অকৃতজ্ঞ,
কথা টা একটু কঠিন হইলে ও দ্রুব সত্য,আমরা যদি আমাদের নিজ নিজ অবস্তান থেকে শুধু মাত্র কৃতজ্ঞ হতাম তা হলে আমরা সবাই সুখি ই থাকতাম,
সন্তুষ্টি ও কৃতজ্ঞতায় সুখের পথ
সুখের সন্ধানে আমরা প্রতিনিয়ত ছুটে চলি। কখনো ধন-সম্পদ, কখনো খ্যাতি, আবার কখনো মানুষের ভালোবাসা খুঁজি—ভেবে নিই এগুলোর মধ্যেই সুখ লুকিয়ে আছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, সুখ কোনো বাহ্যিক জিনিসে লুকিয়ে নেই, সুখ লুকিয়ে আছে সন্তুষ্টিতে। আর সেই সন্তুষ্টির মূল চাবিকাঠি হলো—আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা।
আজকের সমাজে আমরা নিজেরাই নিজেদের সবচেয়ে বড় প্রতারক। আমাদের যা আছে, তা নিয়ে কখনোই সন্তুষ্ট নই। হাজারো নিয়ামত পেয়েও কেবল অবশিষ্টের দিকে তাকিয়ে অভিযোগ করি, আফসোস করি, তুলনা করি। অথচ, আল্লাহ আমাদের যে নেয়ামতগুলো দিয়েছেন—স্বাস্থ্য, বুদ্ধি, সময়, নিরাপদ আশ্রয়, পরিবার—এসবের প্রতিটি অনন্য মূল্যবান।
আমরা যদি চোখ বন্ধ করে একটু ভাবি, তাহলে দেখব, অন্য কেউ আমাদের মতো সুযোগসুবিধা পেলে হয়তো অনেক বেশি কৃতজ্ঞ থাকত। অথচ আমরা প্রায়ই হতাশ, বিরক্ত, হতভম্ব হয়ে থাকি। মূল কারণ, আমাদের মাঝে কৃতজ্ঞতা নেই।
কৃতজ্ঞতা আনে হৃদয়ে প্রশান্তি। যখন আমরা স্বীকার করি যে যা কিছু পেয়েছি তা আল্লাহর দয়া, তখনই অন্তরে তৃপ্তি আসে। তখন ক্ষোভ ও হিংসা বিদায় নেয়, পরিতৃপ্তি ও শান্তি বসবাস করে।
আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেন:
"যদি তোমরা কৃতজ্ঞ হও, তবে অবশ্যই আমি তোমাদের আরও বাড়িয়ে দেব। আর যদি অকৃতজ্ঞ হও, তবে আমার শাস্তি কঠিন।" — (সুরা ইবরাহিম: ৭)
অতএব, সুখের জন্য সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর পথ হলো—সন্তুষ্ট থাকা। আর সন্তুষ্টির শুরুটা হতে হবে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা থেকে। যখন আমরা প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে বলব—“আলহামদুলিল্লাহ, আমি জীবিত, সুস্থ, নিরাপদ”, তখন দিনটা শুরু হবে প্রশান্তি ও প্রেরণার সাথে।
চাই সুখ?
তাহলে চাওয়ার আগে যা পেয়েছি তা নিয়ে কৃতজ্ঞ হই।
চাওয়ার আগেই দিনগুলো সুন্দর হয়ে উঠবে।
শেষ কথা:
অকৃতজ্ঞতা মানুষকে অসুখী করে, আর কৃতজ্ঞতা মানুষকে সন্তুষ্ট করে তোলে। আর সন্তুষ্ট মানুষই প্রকৃত সুখী মানুষ।
আরেকটু ঘুছিয়ে লিখার জন্য আপনাদের থেকে সময় চেয়ে নিচ্ছি,আল্লাহ সহায় থাকলে পরে এক সময় বিস্তারিত ঘুছিয়ে লিখতে চেস্টা করবো ইনশা আল্লাহ।
আল করআন,পাঠ ১
আল কুরআন এর প্রথম সুরা ,ফাতেহা।আমরা কি কখনো উপলদ্ধি করতে পেরেছি যে যদি শুধু মাত্র সুরা ফাতেহা পাঠ আল্লাহর কাছে কবুল হয়ে যাইত তবে আমাদের জীবনে আর কোনু কিছুর অভাব থাকতো না,আল্লাহর শিখিয়ে দেয়া এই পবিত্র বানির যে কতটা তাৎপর্য তা আমি ক্ষুদ্র মানুষ টা আপনাদের কে কি ভাবে লিখে বুঝাবো তা বোধগম্য নয়,
শুধু মাত্র আমার ক্ষুদ্র জ্ঞ্যান আর ভিবিন্ন আলেম উলামাদের থেকে শুনা কথা থেকে আলোচনা করবো,আমার এই লেখা পড়ে আপনি যদি ভাবেন।আশা করি আপনি একমত হবেন,হতে বাধ্য। সুরা ফাতেহার বাংলা হচ্ছে,''''''ধন্যবাদ তোমাকে আল্লাহ,তুমি মহান দয়ালু,তুমি বিচার দিনের মালিক,আমরা শুধু মাত্র তুমার ই ইবাদত করি,আমাদের সহজ সরল পথ দেখাও,সেই পথ যে পথে তুমি কল্যান করছো ,যাদের তুমি ধংশ করেছো তাদের পথ নয়,আমাদের কথা গুলো গ্রহন কর,বা কবুল কর।
এই অল্প কয়েক টি বাক্যের মধ্যে কত যে বিস্তর আলোচনা আছে তা লিখে শেষ করার মতো নয়, যে কয়জন ইসলামিক স্কলার এই ফাতেহা নিয়ে আলোচনা করেছেন তাদের ব্যাখা শুনলে আর তাফসির কারকদের তাফসির পড়লে আমরা পড়তে আর শুনতে ই থাকবো,কিন্তু শেষ হবে না,আর যত শুনবেন মনে হবে যে নতুন শুনছি, যদিও প্রত্যেকের বলার ধরন আলাদা আলাদা,তবুও সবার কথার মানে কিন্তু এক ই,আর আমি আপনি যে ভাবে বুজতে পেরেছি ,
আমাদের জীবনের চাওয়া কি? অবশ্য ই যার যেই টা অভাব,আমাদের কিশের অভাব?কারো টাকা পয়সা,কারো সুখ শান্তি,আবার কারো সন্তান সন্তনি,মোটা মোটি এই সব কিছু ই আমাদের চাহিদা,
কিন্তু এই সুরা ফাতেহা তে আল্লাহর কাছে কি চাইতে বলছেন?টাকা পয়সা সুখ শান্তি সন্তান তার কিছু ই তো নেই,তাহলে সুরা ফাতেহা কবুল হলে পরে আমাদের সব কিছু পূরণ হয়ে যায় কি ভাবে?
কিন্তু আমি বলছি হয়ে জাবে,আর আপনি ও যদি সুরার কথা গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন আপনি ও তা ভাবতে বাধ্য, আসেন সুরার প্রথম বাক্য আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলআমিন, যে কথা টা বলা হয়েছে তার যে মহত্য তা নিয়ে কথা বলে কয়েক টা বই লেখা হয়ে জাবে,তবুও বাক্যের বরননা শেষ হবে না,অল্প কিছু বলি।
এখানে আমরা আল্লাহকে বলছি যে তুমার প্রতি কৃতজ্ঞ, ধন্যবাদ তুমাকে আল্লাহ,এই কথা টা আপনি আমি এমন কি এই জাহানের প্রত্যেক টা প্রানি বলতে বাধ্য,আর কেন বাধ্য তা কত ভাবে বলবো? প্রথমতো আপনি যে বেচে আছেন,এই মুহুরতে যে শাস গ্রহন করলেন,এতদিন জা কিছু ভোগ করে আসছেন,আর জীবনের আর যে ঠুক সময় বাচবেন তার প্রতি টা মিলি সেকেন্ড এর জন্য আল্লাহর করুনা আমাদের সবার দরকার,তাই আল্লাহর প্রতি ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা না দেখানোর কোনু কারন নেই,
আল্লাহর তো প্রশংসা ধন্যবাদ বা কৃতজ্ঞতা,কোনো টা ই দরকার নেই,তবুও আমাদের কে কেন প্রথমে ই এই বাক্য শিখিয়ে দিলেন,নিত্য পাটনিয় প্রথম কথা কেন তাহাকে ধন্যবাদ দিয়ে শুরু করালেন/?
আপনি যদি কখনো কাউকে কিছু দিয়ে সাহায্য করেন তখন তার কাছ থেকে বিনিময়ে কি আশা করেন?নুন্যতম হলে ও কৃতজ্ঞতা টা আপনার প্রাপ্য তা আশা করতে ই পারেন,সুতরাং আল্লাহ সুবহানাল্লাহু তায়ালার এত এত নিয়ামত গ্রহনে আপনার আমার এই কৃতজ্ঞতা দেখাতে কোনু কৃপনতা দেখানোর সুযোগ নেই, চলবে""""""""
সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
রাষ্ট্র ব্যাবস্তা ও জনগন।
সমাজ সংসার আর রাষ্ট্র সব কিছু ই এক সুতায় গাঁতা, সংসার ভালো হলে সমাজ আর সমাজ ভালো ত রাষ্ট্র ভালো,আপনি যে ঘরে বসবাস করেন সেই টা এই সমাজের অংশ,আর এই সমাজ ই হচ্ছে এই রাষ্ট্রের একটা অংশ,
এক কথায় প্রত্যেক টা জনগন ই রাস্ট্রের অংশ,কিন্তু আমাদের সবার অভিযোগ রাষ্ট্র ব্যাবস্তা ভালো না,কিন্তু রাষ্ট্রের প্রতি আমাদের যে একটা দায়িত্ব আছে তা আমরা যথাযথ পালন করছি না,শুধু অভিযোগ করতে থাকি আমাদের নিজের দিকে থাকা অভিযোগ গুলোকে আমলে নেই না,আর এই কারনে দেশের এই বেহাল অবস্তা।
দুর্নীতি ঘুষ সন্ত্রাস চাঁদাবাজি এই সকল অব্যাবস্তাপনা কে পশ্রয় দেই করি আমরা জনগন,জার প্রত্যেকেই এই দেশের একেকটা অংশ,
সবাই মিলে যদি এই দেশ কে ভালবেসে অন্যায় না করে অন্যায় কে পশ্রয় না দিয় চলতে পারি তা হলে কত টা না সুন্দর হইতো আমাদের এই দেশ টা,
সবার জন্য এই দেশের প্রতি দায়িত্ব আছে,আমরা তা পালন না করে দেশের ব্যাবস্তাপনাকে দুশ দিতে পারি না,আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করলে আমাদের কে এই দেশ নিয়ে অভিজোগ ও থাকার কথা ও না,
নিচে আপনার কথাগুলোর ভাব বজায় রেখে একটি সংক্ষিপ্ত ও সুন্দর লেখনী দেওয়া হলো—
রাষ্ট্রের দায়, নাগরিকের দায়িত্ব
প্রত্যেকটি নাগরিকই রাষ্ট্রের অংশ। কিন্তু আজকাল প্রায় সবাই একবাক্যে বলে থাকি—"রাষ্ট্র ব্যবস্থা ভালো না, সবকিছু নষ্ট হয়ে গেছে।" কিন্তু প্রশ্ন হলো, আমরা যারা এ অভিযোগ করছি, তারা কি নিজেদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছি?
রাষ্ট্র কেবল সরকারের নাম নয়, রাষ্ট্র মানে আমরা সবাই। আমাদের কর, আমাদের আচরণ, আমাদের সচেতনতা—সবকিছু নিয়েই রাষ্ট্র গড়ে ওঠে। অথচ আমরা অধিকাংশ সময় শুধু অভিযোগ করেই ক্ষান্ত হই। রাস্তায় ময়লা ফেলি, নিয়ম ভাঙি, অন্যায় দেখেও চুপ থাকি, কিন্তু অভিযোগ করি—"দেশ ঠিক পথে নেই!"
আমরা যদি প্রতিদিন অন্তত নিজের দায়িত্বটা পালন করি—নিয়ম মেনে চলা, সচেতন থাকা, অন্যায়ের প্রতিবাদ করা—তাহলে রাষ্ট্র ব্যবস্থাও ধীরে ধীরে সঠিক পথে আসবে।
পরিবর্তন চাইলে আগে নিজেকে বদলাতে হবে। রাষ্ট্র শুধু সরকারের নয়, রাষ্ট্র আমাদের সবার।
অসমাপ্ত,"""""""""
রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
জীবনের উদ্দেশ্য,
আমরা প্রত্যেক জন আলাদা ইউনিক,আপনি যদি আমার কথায় বিশসাস না করেন তো এই লেখা পড়া বন্দ করে একটু আয়নার সামনে গিয়ে দাড়ান,কি দেখছেন?আপনার চেহারা তাই তো?
এই বার বলেন তো আপনার জীবন চলার পথে আপনি কখনো কি হুবহো কাউকে দখেছেন?দেখেন নি তো?তাহলে ভাবুন,এই এত্ত বড় দুনিয়ায় আপনার মতো আর এক জন নেই,
তার মানে আপনি আলাদা ইউনিক ,তার মানে কি দাড়ালো?আপনাকে আল্লাহ সম্পূর্ণ একক আর আলাদা ভাবে বানিয়েছেন,তার কারন আপনার থেকে আলাদা কিছু হবে,জদি আপনি চান তো,
আমাদের চরিত্র ফোটে উঠে সমাজের সাথে বসবাস করার মাধ্যমে,সমাজের আশেপাশে থেকে গ্রহন করা চরিত্র কে আমাদের জীবনে এমন ভাবে লালন করি যে আমাদের ব্যাক্তিগত যে আরেক টা চরিত্র আছে তা ভুলে যাই,
আর সেই ভুলে যাওয়া কে যদি মিত্যুর আগে আর কখনো সরন করতে না পারি তা হলে আমাদের আলাদা ইউনিক কাজটি আর করা হয়ে উঠেনা,আর সেই কারনে কেউ সাত তলায় কেউ আছি গাছ তলায়,
আমি বলছি না যে সবার সাত তলায় থাকতে হবে,তবে আপনাকে দিয়ে ইউনিক কিছু যে হবে তার গ্যারান্টি আমি দিতে পারি, যদি আপনার চেষ্টা থাকে তাহলে,
আসুন কি ভাবে ইউনিক কিছু এই সমাজের নিজের জন্য করে যেতে পারি তার আলোচনা ই করি, আমাদের সবার ই ব্যাক্তিগত একটা প্রতিবা আছে,তার একটা লিস্ট দেখা যাক,
কেউ খুব ভাল লিখতে পারি,আবার কেউ খুব ভাল বলতে পারি,কেউ খুব পরিশ্রম করতে পারি,আবার কেউ খুব অলস প্রকিতির ও হই,কারো মনে মায়া বেশি ত আবার কারো মনে কম,
এই সব কিছু ই আমাদের একেকটা প্রতিবা,তা সঠিক যায়গায় প্রয়োগ হলে ই আমাদের কে দিয়ে ইউনিক কিছু হবে,তার জন্য দরকার লক্ষ্য বা উদ্দ্যেশ্য স্তির করা,
সেই কাজ টা কি ভাবে করবো?আমার ক্ষুদ্র জ্ঞ্যানের আলোকে যে ঠুক বুজি তা ই আলোচনা করি,আমার দেখা অনুযায়ী এই সমাজের প্রত্যেক টা মানুষ একটা সুখি সুন্দর জীবন চায়,আর সেই সুখের জন্য কাজ করা লাগে,কাজ করতে হলে কাজ শিখা লাগে,লেখা পড়া করা লাগে,মানে সুখের আশায় অসুখের সাথে বসবাস,
এই কথা কেন বলছি জানেন?কারন কাজ করা সুখের নয়,একাডেমিক লেখা পড়া টা সুখের নয়,কিন্তু আমরা তা করি সুখের আশায়,কাউকে সেই সুখ ধরা দেয় আবার কেউ সেই অসুখের মধ্যে ই জীবন কে শেষ করে দেয়,
তা হলে কি এমন করে ই চলবে?এর প্রতিকার কি নেই?
আছে তার প্রতিকার,সমাজ দুনিয়া এডভান্স হয়েছে,দুনিয়া এখন আমাদের হাতের মুঠোয়,চাইলে ই অনেক কিছু সম্ভব,সাত তলায় না হলে ও গাছ তলায় আপনাকে থাকা লাগবে না,
যদি সেই সুখি সুন্দর জীবন আশা করেন তো পড়েন, দেখেন জানেন এবং শিখেন, আর শিখার পরে সেই শিক্ষা টা প্রয়োগ করেন,
আমরা সবাই আলাদা, ইউনিক, আর নিজের লক্ষ্য ঠিক রাখলে যে কেউ পৌঁছাতে পারে নিজের যায়গায়।
আমরা সবাই ইউনিক — নিজের পথ নিজে তৈরি করো
আমরা প্রত্যেকেই আলাদা। কথাটা হয়তো বইয়ে পড়া, অনেকের মুখে শোনা। কিন্তু আসলেই কি বিশ্বাস করি? যদি না করো, তাহলে এখনই আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়াও। দেখো, সেখানে যে মানুষটাকে দেখছো, সে একদম আলাদা। তার মতো মুখ, তার মতো গল্প, তার মতো স্বপ্ন এই দুনিয়ায় আর কারো নেই।
অনেক সময় আমরা অন্যের সঙ্গে নিজেদের তুলনা করি। ভাবি, "ওর মতো হলে ভালো হতো", "ওর জীবনটা কত সুন্দর"। অথচ, আমাদের প্রত্যেকের ভেতরে একটা ইউনিক পাওয়ার আছে। সেই পাওয়ারটা হলো নিজের লক্ষ্য আর স্বপ্ন।
যদি সেই লক্ষ্য ঠিক করে নেয়া যায়, আর তার দিকে প্রতিদিন একধাপ করে এগোনো যায়, তাহলে একদিন ঠিকই সেই স্বপ্নের জায়গায় পৌঁছে যাওয়া সম্ভব। কেউ সহজে পাবে, কেউ কষ্ট করে পাবে — কিন্তু যারা হার মানে না, তারা একদিন ঠিকই নিজের জায়গায় পৌঁছে যায়।
তাই আজকেই সিদ্ধান্ত নাও। অন্যকে দেখে নয়, নিজের আয়নায় তাকিয়ে নিজের স্বপ্নটা ঠিক করে নাও। মনে রেখো — তুমি ইউনিক, তোমার গল্পও ইউনিক। তুমি পারবেই।
শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
শিক্ষা কারিকুলাম।
সম্মানিত পাঠক,আসসালামু আলাইকুম ও রহমতুল্লাহ,গত কিছু দিন ধরে আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যাবস্তা পাঠ্য বই,এই সব নিয়ে নানান ধরনের মন্তব্য বক্তব্য লেখা লেখি ,দেখা ও শুনা যাচ্ছে।
আর এই সব কিছুর মধ্যে ই বলে বুজানো হচ্ছে আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্তা ধংশের দিকে দাবিত হচ্ছে এই বই গুলো থেকে আমাদের বাচ্ছারা যা শিক্ষা পাবে তা সমাজের পরিবারের জন্য ক্ষতিকর,জাহারা এই নিয়ে কথা বারতা বলছেন তাদের বেশির ভাগ মানুষ ই সমাজের বেশ গ্রহন যোগ্য ব্যাক্তিত্ত।
আর সমাজের গ্রহন যোগ্যতা তো কারো এমনি এমনি আসে না,তাদের অথিতের ভালো কিছু কাজ কামের জন্য ই তাদের কে আমরা সম্মানের চোখে দেখি ,আর তার জন্য ই তারা সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্য ,
তাদের কথায় যেহেতু শিক্ষা ব্যাবস্তার সমালোচনা শুনছি তাহলে নিশ্চয় ই এখানে কিন্তু আছে,আর সেই কিন্তুকে হালকা ভাবে না নিয়ে একটু গভির ভাবে চিন্তা করুন,
আপনি আমি আমরা সবাই চাই আমাদের সন্তান সু শিক্ষায় শিক্ষিত হোক।সমাজের সম্মানিত মানুষ হয়ে বেচে থাকুক।তাদের সম্মানে আমাদের গর্ব হোক,
কিন্তু শিক্ষা ব্যাবস্তার যে অবস্তা আর কু চক্র মহলের যে পরিকল্পনা তাহাতে কি আমাদের সপ্নের সু শিক্ষা আর গর্ব করার পথ বন্দ হয়ে যাচ্ছে না?
এই দেশ কে আমরা সবাই অনেক ভালবাসি,৩০ লক্ষ্য শহিদের রক্ত আর আমাদের আর ও কয়েক লক্ষ্য মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অরজিত আমাদের এই স্বাধীনতা কে আগলে রাখার দায়িত্ত আমাদের সকলের,
৭১ এ মুক্তি বাহিনি হিসাবে সংগ্রাম করেছে আমাদের প্রত্যেকের ই পূর্ব পুরুশ,সে কথা আমি মনে প্রানে বিশসাস করি,অল্প কিছু মানুষ ভিন্ন পথে হাটলে ও তাদের শাস্তি/ক্ষমার পরে আর এ দেশে রাজাকার বা দেশ দ্রোহি আছে তা আমি মানতে পারছি না।
তা হলে ২০ কোটি মুক্তি যোদ্ধা নিয়ে আমাদের এই স্বাধীন সোনার বাংলায় কোনো কু চক্র প্রতিস্টা হতে পারেনা,হতে দিতে পারিনা,
ইতি পুরবে আমাদের যে শিক্ষা ব্যাবস্তা ছিল তাহাতে শরিফ শরিফার গল্প ছিল না,তখন তো আমরা হিজড়া সম্প্রদায় কে তাড়িয়ে দেই নাই,মাদ্রাসার বইয়ে হারমোনিয়ামের ছবি ছিল না তবু ও মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত অনেক প্রতিবাবান জনগোস্টি গড়ে উটেছে।
এই রকম অনেক কিছু ই আছে জা উদ্দ্যেশ্য মুলক উপস্তাপন করা হয়েছে,না করলে ও আমরা পিছিয়ে পড়বো না,
আমাদের কে সামনের দিকে এগুতে হবে,তা হলে এমনিতেই পিছিয়ে পড়া রোধ করা হয়ে যাবে,
দেশের শিক্ষা ব্যাবস্তার উচ্ছ মহলের সবার দিষ্টি আকরশন করছি ,আমাদের সামনে এগুনোর জন্য শরিফ শরিফার গল্প ,হারমনোনিয়ামের ছবি,এই রকম বস্তু নয় আরেক টু চিন্তা করেন,
আল্লাহর বানী গুলো কে,নবিজির জীবনির থেকে নেয়া ঘটনা গুলোকে ,সুন্দর ভাবে ব্যাখা করে উপস্তাপন করেন,সামনে এগুনোর জন্য এই সব ই আমাদের জন্য জতেস্ট হবে, সকল ধর্ম গ্রন্ত গুলো ই শিক্ষার ব্যাবস্তায় শ্রেনি ভেদে পড়ানোর জন্য ব্যাবস্তা করতে পারেন,
শিক্ষা কারিকুলাম: সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা ।
শিক্ষা একটি জাতির মেরুদণ্ড। একটি দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ওপর। আর এই শিক্ষাব্যবস্থার প্রাণ হচ্ছে শিক্ষা কারিকুলাম। তাই কারিকুলাম প্রণয়নে জাতীয় সংস্কৃতি, সামাজিক মূল্যবোধ এবং ধর্মীয় আচার-অনুশাসনকে যথাযথভাবে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
কারিকুলাম এমনভাবে গঠন করা উচিত, যা একজন শিক্ষার্থীকে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তুলবে, একই সঙ্গে তার নৈতিক চরিত্র, সামাজিক দায়িত্ববোধ এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ গড়ে তুলবে। শুধুমাত্র আধুনিক ও বিদেশি ভাবধারার ভিত্তিতে কারিকুলাম তৈরি করলে তা সমাজে বিভ্রান্তি, মতবিরোধ এবং বিতর্কের জন্ম দিতে পারে।
শিক্ষা কারিকুলাম তৈরিতে বিচক্ষণ ও জ্ঞানীগুণীদের অন্তর্ভুক্ত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যারা সমাজের চালচিত্র, ধর্মীয় অনুভূতি এবং জাতীয় ঐতিহ্যের বিষয়গুলো জানেন, তারাই সময়োপযোগী ও ভারসাম্যপূর্ণ কারিকুলাম প্রণয়ন করতে সক্ষম। এতে সমাজে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে এবং একটি সুশৃঙ্খল, শিক্ষিত ও নৈতিক মানুষ গড়ে উঠবে।
অতএব, শিক্ষা কারিকুলাম শুধুমাত্র বইয়ের গণ্ডিতে নয়, বরং সমাজ, সংস্কৃতি ও ধর্মীয় মূল্যবোধকে সাথে নিয়েই গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশ ও জাতি এগিয়ে যাবে সঠিক পথে।
বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
ইসলাম আর আমরা
সম্মানিত পাঠক,আসসালামু আলাইকুম,আশা করি ভালো আছেন, আজ কথা বলবো ইসলাম কি বলে আর আমরা কি করছি,
আমাদের সবার ধারনা ইসলাম একটা ধর্ম, আর এই ধর্ম অনুশারি সবাইকে হতে হবে পাঞ্জাবি পায়জামা টুপি আর বোরকার মধ্যে,হতে হবে নামাজি,
এই সব ছাড়া ও আছে শুধু ভয়ের কথা,ইসলাম পালন না করলে শুধু শাস্তি আর শাস্তি,সত্যি ই কি তাই,তাহলে কি আমরা সবাই দাড়ি টুপি পাঞ্জাবি বোরকা নামাজ এই গুলো নিয়ে ই থাকবো,একবার ভাবেন তো,জদি আমি আপনি সবাই এই ধারনা নিয়ে চলা শুরু করি,আমাদের চার পাশে এই রকম ইসলামের অনুশারি হই তা হলে সমাজ টা কেমন দেখাবে?
আল্লাহ কি বলেন,আমাদের শেষ নবি হযরত মোহাম্মদ সাল্লালুহু আলাইহি ওসাল্লাম কি বলেছেন,কি ভাবে চলেছেন,ইসলাম কি শুধু ধর্মের নাম? শুধু দাড়ি টুপি বোরকার মধ্যে থাকলে ই ইসলাম পালন হয়ে যাবে?
এই সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে,পড়লে ই জানতে পারবেন,ইসলাম শুধু ধর্ম নয়,ইসলাম মানে শুধু ভয় নয়,দাড়ি টুপি বোরকার মধ্যে ইসলাম সীমাবদ্দ নয়,
হুজুরের কথায় ইসলাম নয়,ইসলাম হচ্ছে আমার আপনার জীবন ব্যাবস্তা,আল্লাহ ই বলেছেন,আর এই কথায় কারো কোনো দি মত ও নেই,
আপনি যদি আপনার জীবন কে সহজ সুন্দর সাভাবিক ভাবে পরিচালনা করতে চান তো অবশ্য ই সবার আগে দরকার শান্তি।আর সেই শান্তির নাম ই হচ্ছে ইসলাম,
ইসলাম অর্থ যে শান্তি তা আশা করি আমাদের সকলের ই জানা,আর কোরআনে আল্লাহ বলেছেন আজ আমি তোমাদের কে শুধু মাত্র শান্তির উপর থাকতে নিরধেস করলাম,শান্তি ই হচ্ছে আমার দেয়া এক মাত্র মনোনিত রাস্তা,
যদি ও হুজুর দের উপস্তাপনা একটু আলাদা,
আল্লাহর কথা আর আমার নবির জীবনি কে যদি আমাদের বাংলা সাহিত্যের ভাষায় উপস্তাপন করে তুলে ধরা যাইত তা হলে যে আমাদের জীবন ব্যাবস্তা কতো টা সুন্দর হইতো তা আপনি আমি কল্পনা ও করতে পারবো না,
আমার ক্ষুদ্র জ্ঞ্যানের আলোকে অল্প অল্প করে লেখার চেস্টা করে জাবো,জদি আপনাদের কারো চোখে পড়ে ত মতামত জানিয়ে যাবেন,
ইসলাম আর আমরা — এক নির্মম বৈপরীত্য
আজকের সমাজের দিকে তাকালে একটা প্রশ্ন বারবার আসে মনে — আমরা কি সত্যিই মুসলমান? নাকি কেবল নামকাওয়াস্তে? কারণ, ইসলাম যে সমাজব্যবস্থার কথা বলে, যে আদর্শ, ন্যায়-নীতি আর ভালোবাসার বুনন দেয়, সেটা আজকের সমাজের কোথায়?
ইসলামের নিয়ম আর বাস্তবতা
ইসলাম শুধু নামাজ-রোজা আর ব্যক্তিগত ইবাদতের নাম নয়। এটা এক পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। যেখানে মানুষ মানুষকে ভালোবাসবে, অন্যায়ের প্রতিবাদ করবে, গরিব-দুঃখীর পাশে দাঁড়াবে, অন্যায়-জুলুম রুখে দেবে। কিন্তু আমাদের সমাজে এসব কই?
-
ভাই ভাইয়ের শত্রু
-
প্রতারণা, সুদ, ঘুষ, লোভ
-
অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুখ বন্ধ
-
নারীদের অসম্মান
-
অপরের হক মেরে নেওয়া
এসব তো একেবারে ইসলাম বিরোধী। অথচ মুখে আমরা মুসলমান!
যদি আদেশ-নিষেধ মানতাম…
ইসলাম আমাদের যা শিখিয়েছে, যদি সত্যিই সেটা আমরা পালন করতাম — সমাজের চেহারা পাল্টে যেত।
-
কেউ কারো হক নষ্ট করত না
-
মিথ্যা, প্রতারণা, ঘুষ থাকত না
-
গরিব-দুঃখীর জন্য সমাজ হতো সহানুভূতির আশ্রয়
-
নারী থাকত সম্মানিত, নিরাপদ
-
অন্যায়-অবিচার ঠেকানো হতো সবার দায়িত্ব
আল্লাহ তো বলেছেন —
"তোমরা ন্যায় প্রতিষ্ঠা করো, অন্যায় রুখে দাও, আর আল্লাহকে ভয় করো।" (সুরা আল-ইমরান: ১০৪)
কিন্তু আফসোস! আমরা মুখে শুধু ইসলামের নাম নেই, কাজের বেলায় সব উল্টো।
সমাধান একটাই
ফিরে যেতে হবে ইসলামি আদর্শে। নামাজ-রোজার পাশাপাশি মানুষ হিসেবে দায়িত্বশীল হতে হবে। প্রতিবেশীর হক, কর্মচারীর অধিকার, নারীর সম্মান, গরিবের সহায়তা — এসবকে জীবনের অংশ বানাতে হবে।
তাহলেই বদলাবে সমাজ।
তাহলেই আল্লাহর রহমত নামবে।
তাহলেই সত্যিকার মুসলিম সমাজ গড়ে উঠবে।
শেষ কথা:
ইসলাম আমাদের জন্য ছিলো রহমত। আমরা এটাকে শুধু নামের মধ্যে আটকে ফেলেছি। আসুন — আবার জীবন্ত করি ইসলামের আদর্শ। বদলাই নিজেকে। বদলাই সমাজ।
শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
সমস্যার সমাধান,2
যে ভালো হয়ে গেলে আমাদের টাকার অভাব,সুখের অভাব থাকবেনা,আর সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে তার বিষয়ে আলোচনা করি,
আমরা ভালো হয়ে যাওয়া বলতে জা বুজি তা হইলো অন্যের ক্ষতি করবো না ,সততার সাথে কাজ করবো, আল্লাহর ইবাদত করব,সাধ্য মতো অন্যের উপকার করবো,
এক কথায় আল্লাহ আমাদের কে যে ভাবে জীবন পরিচালনা করতে বলেছেন ঠিক হুবহু যদি চলার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারি তা হলে ই আমাদের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে,
আল্লাহ বলেছেন সেই বলা কথা গুলো কই পাবো? কারন ধরমিয় বই গুলো পড়লে একেক টা একেক রকম,
কেউ বলে নামাজ পড় তো কেউ বলে মাজারে যাও, আবার কেউ বলে ইবাদত এভাবে কর।তো কেউ বলে অন্য ভাবে,
না না জনের না না মত তো আমরা যাবো কোন পথ?আর সেই নানা পথের পথ দেখানো তে বিরক্ত হয়ে আমরা খেই হারিয়ে চলে যাই বি পথে,
মানুষের পথ দেখানো, লেখা বই, আর মতামত কে এক পাশে রাখুন।আল্লাহর দেয়া জ্ঞ্যান এবং আল্লাহ প্রেরিত বই কে নিজের ভাষায় পড়ুন,
আল্লহার বইয়ের যে কিছু কে আপনার জ্ঞ্যানের পরিধি তে সহজ মনে হচ্ছে তা আপনার মতো করে চিন্তা করুন,ভাবেন,ভাবতে থাকেন,
জতক্ষন না আপনার চলার রাস্তা পরিস্কার দেখতে পাচ্ছেন ততক্ষন ভাবেন,প্রয়োজনে আবার ও আল্লাহর বইটা মনোযোগ দিয়ে পড়েন,
পেয়ে যাবেন একটা রাস্তা,সেই রাস্তা ধরে পথ চলা শুরু করেন।দেখবেন সত্যি ই ভালো হয়ে গেছেন।টাকার অভাব নেই,সুখের অভাব নেই,জীবনের সমস্যা ও নেই।
জদি ও লিখে বুজাতে পারছি কি না জানি না,সময় পাইলে আবার ও এই লেখা টা কে সহজ ভাষায় উপস্তাপন করবো,ইনশা আল্লাহ।
আজকের মতো বিদায়,সবাই ভালো থাকবেন,
আল্লাহ হাফেজ,
মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
সমস্যার সমাধান,1
ভালো হয়ে যা সুখের অভাব হবে না, ভালো হয়ে যা টাকার অভাব হবে না,ভালো হয়ে যা সমস্যা থাকবে না।
কথা গুলো আমার নয়,রাস্তা দিয়ে হাটার সময় কেউ একজন ফোনে বলছিল কাউকে।খুব উচ্চ সুরে যতেস্ট আত্যবিশসাসের সাথে,
কথা গুলো শুনে কিছুটা অবাক হই, আবার হাটা শুরু করি কিন্তু এই যে সুখের ,টাকার,সমস্যার সমাধান মাত্র এক বাক্যে প্রকাশ করে দিচ্ছে তা কি করে?
একটা মানুষ তার সারাটা জীবন ব্যয় করে এই সুখ,টাকার অভাব আর সমস্যার সমাধানের পিছনে ঘুরে,অথচ সেই কি না বলছে ভালো হয়ে গেলে ই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
আমাদের প্রত্যেকের কাছে ই ধারনা আমরা একেক জন ভালো মানুষ, কিন্তু আমাদের সবার ই তো টাকার অভাব,সুখের অভাব।সমস্যায় জরজরিত,
ফোনের বলা লোকের কথা কি তা হলে পাগলের প্রলাপ?
কিন্তু যে লোকটা কথা গুলো বলছিল তাকে দেখে তো কোনো ভাবে ই পাগল মনে হলো না।আর কথা বলার ধরন দেখে ও মনে হলো সে পরিক্ষিত কথা গুলো বলছে,
এই কারনে আমি ও সেই ভালো হয়ে যাওয়ার সংঘা খুজা শুরু করলাম,যে ভালো আমাকে টাকার অভাব দুর করবে সুখ এনে দিবে সমস্যায় পড়তে হবে না,
আছে কি এই ভালো হবার উপায়?সত্যি ই কি এক কথায় সব কিছুর সমাধান লুকায়িত?কি ভাবে সেই ভালো হতে পারবো?
একটা একটা করে আলোচনা করবো সেই ভালো হবার বিস্তারিত,সময় থাকলে পড়বেন,কাজে লাগাতে পারলে হয়তো আপনি ও এক বাক্যের মাজে ই সব সমাধান খুজে পেয়ে যেতে পারেন।
ভালো বলতে আমরা যা বুজি।ফল বা সবজি হলে ফ্রেস,ডিভাইস হলে সচল ,মানুষ হলে নম্র ভদ্র জ্ঞ্যানি বুদ্ধিমান,ব্যাখা করলে অনেক হবে।
তাই ব্যাখা না করে আমাদের একান্ত দৃষ্টি ভঙ্গী তে ভালো কে যে ভাবে বুজি তার আংগিকে কথা বলি।
আমাদের ভালো কে আমরা যে চোখে দেখি সে ভালো দিয়ে সব সমাধান হবে না,তবে আমাদের সবাই সেই ভালো কে জানি তা ব্যাখা করে প্রয়োগ করলে ই সব সমাধান আছে বলে আমি সেই ফোনে কথা বলা লোকের সাথে এক মত,
চলেন সেই আলোচনায় প্রবেশ করি।
সেকেন্ড পাঠে ্্,
আজ এই পরজন্ত্,আল্লাহ হাফেজ।
সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
সময় জ্ঞ্যান
আমাদের গ্রহন যোগ্যতা।
বর্তমান এই সমাজে আমরা কাউকে বিশ্বাস করবো কি মানদন্ডে? কে যে সত্য বলছে আর কে মিত্যা তা উপলদ্দি করার কোনো উপায় আছে কি?
সারাদিনের কর্মময় সময় পার করার পরে দিন শেষে আপনি আমি যে কথা গুলো শুনছি বা বলছি তা যে কতটা সত্য আর কতটা মিত্যা তা নিজেকে প্রশ্ন করলে বের করে নিতে পারবো কি?
জি হ্যা পারবো , আমাদের বিবেক বুদ্ধি কে কাজে লাগালে অবশ্য ই পারবো,কিন্তু সেই পারা টা কে কখনো ভেবে দেখে কাজে লাগিয়েছি কি?
আমরা এখন যে সমাজে বসবাস করছি তার পরস্তিতি ই আমাদের বিবেক বুদ্ধি কে কাজে লাগাতে দিচ্ছে না, মিত্যা কথা বলে প্রমান না করে পার পাওয়া গেলে ও সত্য কে প্রমান করতে হয়।
আর ও এক টা প্রকিতির নিয়ম হলো আমরা মানুষ যে কিছু ই ভুলে যাই ভুলে যেতে পারি।কিন্তু সেই ভুলে যাওয়া কে মেনে না নিয়ে কল্পনা শক্তি ব্যাবহার করে মিত্যা করে উপস্তাপন করি।
মিত্যা যে একটা জগন্য পাপ/অন্যায় তা ফিল করার ভোধ শক্তি হারিয়ে ফেলেছি।সত্য সুন্দর তা জানা থাকার পরে ও মিত্যা দিয়ে চলছে জীবন,একটি বারের জন্য ও অনুশোচনা হচ্ছে না।
সত্য কে আগলে না রাখার জন্য আজ আমাদের গ্রহনজোগ্যতা মারাত্তক হুমকির মুখে।
বিবেক কে জাগ্রত করি, ভুলে গেলে তা অকপটে স্বীকার করি,কল্পনা কে ব্যাবহার করে সত্য মিত্যার মিশ্রন না করি,
উন্নত বিশ্বের দিকে খেয়াল করে দেখি যে ,সত্য কে গ্রহন করে কে কতটা এগিয়েছে,
সবাইকে সত্যের সাথে থাকার অনুরুধ করে আজ এই পরজন্ত,
ভালো থাকবেন সেই প্রত্যশায়,
আল্লাহ হাফেজ।
রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
টাকার চিন্তা
সম্মানিত দরশক, আসসালামু আলাইকুম ও রহমতুল্লাহ, কেমন আছেন সবাই?
আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভাল আছেন, আপনাদের দোয়ার বরকত ও মহান আল্লাহর রহমতে আমি ভাল আছি,
চলেন আজকে আমাদের জীবনের অতি প্রয়োজনিয় বস্তু টাকার গুরুত্ত আর টাকা না থাকার চিন্তা,এই বিষয়ে কথা বলি,
টাকার গুরুত্ত যে কত? তা আলোচনা করে বুজানোর প্রয়োজন নেই,টাকার দরকার নেই এমন মানুষ খুজে পাওয়া ও দুশকর,
টাকা আয় করা দরকার,টাকা লাগবে,জে কোনো উপায়ে টাকা ইনকাম করা লাগবে,টাকা চাই,টাকা চাই,টাকা চাই,
এই একটা লক্ষ্যের পিছনে আমরা সবাই দোউড়াতেছি, অথচ এই টাকা দেয়ার মালিক যিনি তাকে আমরা নিশ্চিন্ত মনে ভুলে বসে আছি,
আমাদেরকে টাকা দিবেন বলে যিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন,জাহার প্রতিশ্রুতি কখনো মিত্যা হতে পারে না,যিনি সব সময় অপেক্ষা করে বসে আছেন আমাদের টাকা দেয়ার জন্য,সঠিক নিয়মে তাহার কাছে চাইলে ই পাওয়া যায় টাকা, এবং যত খুশি তত,
সেই টাকার মালিক কে ভুলে এদিক সেদিক ছোটাছুটি করে কি ভাবে আমরা আমাদের টাকার চিন্তা দূর করতে পারি?
আশে পাশে ,বইয়ে,হুজুরের কথায়,ভিবিন্ন ফেসবুক ইউটিউবের ভিডিও তে,দেখে গেলাম,পড়ে গেলাম,শুনে গেলাম,কোরআন মজিদ হচ্ছে এক মাত্র নিরভুল গ্রন্থ,সকল সমস্যার সমাধান,আর ও কত কিছু,
সবার এই রকম প্রজেটিভ আলোচনা দেখে শুনে পড়ে বুজে মেনে নিলে ও নিজে কি কখনো পড়ে দেখে বুজার চেস্টা করেছেন?
করেন নি তো? যদি তা ই হয় তো আজ থেকে নিজে পড়া শুরু করে দিন,মনজোগী হোন,বুজে পড়ে তা আপনার জীবনে প্রয়োগে করেন।
টাকার অভাব তো থাকবে ই না।সেই সাথে টাকার চিন্তা ও থাকবে না।
টাকা দিয়ে আমাদের জীবনের সকল চাহিদা ই পুরন করা যায়, তাই আমি এই দিস্টি থেকে টাকা বুজাতে চাইছি, তবে আমি মনে করি টাকা দিয়ে জৈবিক চাহিদা পুরন হলে ও মনের খোরাক কিন্তু টাকা নয়, মনের দিক দিয়ে আপনি সুখি হবার জন্য আপনার সবার চেয়ে বেশি দরকার স্রষ্টার দয়া বা করুনা ।
এই রহমতের মধ্যে যে কত প্রশান্তি লোকায়িত তার ব্যাখা করে বুজাতে পারবো না।এই প্রশান্তি বলে নয় উপলদ্ধি করতে হয়,
আমার এই লেখা পড়ে যদি আপনা কোনো প্রশ্ন মনে জাগে তো করতে পারেন। চেস্টা করবো উত্তর খুজে দেয়ার,
ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টি তে দেখবেন, কথা হবে আগামিতে অন্য কোনো লেখার মাধ্যমে।
আমরা সবাই আল্লাহর আদেশ,নিশেধ, মানতে চাই কিন্তু সবাই আশে পাশে থেকে শুনা নিতি বাক্য আর মোটিভেশন সাথে আছে হুজুরদের মতানক্য, এই সবে বিভ্রান্ত, কার কথা শুনবো? কাহাকে বিসশাস করবো? উপায় আছে কি?
এই কথা গুলোর উত্তর জানতে আমার লিখা পরবর্তী কোনু কন্টেন্ট আসবে,
ইনশা আল্লাহা,
-
✊ বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদ: আদর্শ ও কার্য বিবরণী বাংলাদেশ আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদ দেশের সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রত...
-
সারা বাংলাদেশের সকল সরকারি আধা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান গুলোতে আউটসোর্সিং দৈনিক মজুরি ভিত্তিক ও প্রকল্পে কর্মরত প্রত্যেকে ই নানান ধ...
-
সহনশীলতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ: সমাজ গঠনের অপরিহার্য উপাদান সহনশীল আচরণ আর ভ্রাতৃত্ববোধ রক্ষা করে চলা নিঃসন্দেহে কঠিন, তবে তা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ...